শেখ সারাফাত হুসাইন:: মায়ের প্রতি অভিমান করে কীটনাশক পানে উপজেলার মলমলিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেনীর ছাত্র কাশেম গাজীর (০৮) করুণ মৃত্যু ঘটেছে। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল মঙ্গলবার সকালে ডুমুরিয়া উপজেলা মলমলিয়া গ্রামে।
পারিবারিক সুত্র জানান প্রতিদিনের ন্যায় সকালে স্কুলে না যেতে বায়না ধরলে শিশু কাশেমের মা তাকে স্কুলে যাওয়ার জন্য বকুনি দেয়। এক পর্যায় সে বাড়ির সকলের অজান্তে ঘরে থাকা কীটনাশক পান করে অসুস্থ হয়ে পড়ে। কীট নাশকের যন্ত্রনায় ছটফট করতে থাকলে পরিবারের লোকজন তাকে দ্রুত ডুমুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ইউনুচ আলী জানান পাকস্থলি থেকে কীটনাশক বের করার জন্য হাসপাতালে কোন শিশু ওয়াশ টিউব না থাকায় তাকে পানি খাইয়ে বমি করানো হয় এবং চিকিৎসা দেয়া হয়। এক পর্যায়ে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। প্রতি মধ্যেই তার মৃত্যু ঘটে। সে উপজেলার মলমলিয়া গ্রামের তফেল গাজীর ছেলে। ুতার এ করুন মৃত্যুতে পরিবার ও এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
পারিবারিক সুত্র জানান প্রতিদিনের ন্যায় সকালে স্কুলে না যেতে বায়না ধরলে শিশু কাশেমের মা তাকে স্কুলে যাওয়ার জন্য বকুনি দেয়। এক পর্যায় সে বাড়ির সকলের অজান্তে ঘরে থাকা কীটনাশক পান করে অসুস্থ হয়ে পড়ে। কীট নাশকের যন্ত্রনায় ছটফট করতে থাকলে পরিবারের লোকজন তাকে দ্রুত ডুমুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ইউনুচ আলী জানান পাকস্থলি থেকে কীটনাশক বের করার জন্য হাসপাতালে কোন শিশু ওয়াশ টিউব না থাকায় তাকে পানি খাইয়ে বমি করানো হয় এবং চিকিৎসা দেয়া হয়। এক পর্যায়ে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। প্রতি মধ্যেই তার মৃত্যু ঘটে। সে উপজেলার মলমলিয়া গ্রামের তফেল গাজীর ছেলে। ুতার এ করুন মৃত্যুতে পরিবার ও এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
খর্নিয়া থেকে এম সেলিম আবেদ, ডুমুরিয়া উপজেলার খর্নিয়া ইউনিয়নের ইউনিয়ন পরিষদের ভিজিডি কার্ড ধারী মহিলাদের সঞ্চয়কৃত অর্থ বিতরন করা হয়েছে। গতকাল বিকাল ৪টায় ইউপি কার্যালয় অর্থ বিতরন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউপি চেয়াম্যান শেখ দিদারুল হোসেন দিদার। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন এ এস এস (এনজিও) প্রশিক বাবু বিধান চন্দ্র দাস, ইউপি সদস্য শেখ আ: মান্নন, মোল্যা আবুল কাশেম, শেখ হযরত আলী, হামিদা বেগম, নুরজাহান বেগম, আলেয়া বেগম, শেক মহাসিন হোসেন, রনজিত দেবনাথ, ইলিয়াস মোড়ল, বলরাম ভদ্র, আ: হালিম সরদার , ইউপি সচিব ইমদাদুল হক প্রমুখ। সভা শেষে ৭৫ভিজিডি কার্ডধারী মহিলাদের প্রত্যেককে ৯শ ৮৭ টাকা করে বিতরন করেন। চেয়ারম্যান উপস্থিত কার্ড ধারী দের উদ্যেশ্যে বলেন ২বছর এই টাকাগুলো আপনাদের কাছ থেকে জমা রেখে লভ্যাংশ সহ ফেরত দেওয়া হল।
খর্নিয়া থেকে এম সেলিম আবেদ, ডুমুরিয়া উপজেলার ৪নং খর্নিয়া ইউনিয়নের শ্রমিক দলের প্রচার সম্পাদক ইসমাইল গাজী শারীরিক অসুস্থতার কারনে শ্রমিক দল থেকে লিখিত ভাবে অবসর নিয়েছে। শারিরীক ভাবে তিনি দারুন অসুস্থ হওয়ায় সে সকলের কাছে দোয়া চেয়েছে।
খর্নিয়া থেকে এম সেলিম আবেদ, মিনি গ্যারেজে রুপ নিয়েছে ডুমুরিয়া উপজেলার ৪নং খর্নিয়া ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স। দেখলে মনে হয় গাড়ী সারানোর কর্মস্থান। সারাদিন ৮/১০টি গাড়ী সব সময় রয়েছে। নচিমন করিমন আর মিনি ট্রাকটরের বিকট শব্দে কান তালা লাগার উপক্রম হয়েছে। তাছাড়া সপ্তাহে বৃহস্পতিবার ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে বসে ছাগলের হাঠ। নেই খর্নিয়া বাজারে নিদৃষ্ট টয়লেট খানা। তাই খর্নিয়ার হাজারো মানুষের প্রসাব খানা বানিয়ে নিয়েছে পরিষদ চত্বর। আর সরকার নির্মিত পরিষদ কম্পেক্সের চারিদিকের ড্রেন। কমপ্লেক্সের পাশ দিয়ে চলতে গেলে নাক চেপে ধরে চলতে হয়। যদি কেউ ভুলেও একবার নিশ্বাস নিয়েছে তাহলে পেটের অসুখ হবেই। তাছাড়া ড্রেনের প্রসাব আর আবর্জনা পচে কালচে বর্নের হয়ে গেছে। ড্রেন থেকে পানি নিস্কাসন না হওয়ার কারনে সব সময় উৎকট দূর্গন্ধ নির্গত হচ্ছে। ফলে চার পাশের প্রচন্ড দুর্গন্ধে শ্বাস রোধ হয়ে আসার উপক্রম হচ্ছে। সব কিছু মিলিয়ে খর্নিয়ার সচেতন মহলের মনে হচ্ছে সরকার কর্তৃক নির্মিত ড্রেন মানুষের প্রসাব খান। আর ভবনের চত্বর হচ্ছে মিনি গ্যারেজ। এ বিষয় কথা হয় ৪নং খর্নিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শেখ দিদারুল হোসেন দিদারের সাথে। তিনি বলেন এদের নিষেধ করছি কিন্তু শুনছে না। তাছাড়া চারপাশের ওয়াল এবং গেটের দরজা বানালে এরা আর পরিষদে গাড়ী রাখতে পারবে না। কথা হয় ইউপি সদস্য শেখ হযরত আলী, সোহাগ মোড়ল, কশেম মোল্যা, সহ এলাকার সচেতন মহলদের সাথে। তার বলেন চেয়ারম্যান পদপে নিলে এর থেকে পরিত্রান পাওয়া সম্ভব।
খর্নিয়া থেকে এম সেলিম আবেদ, সৎ পুলিশের দ্বায়িত্বহীনতা আর অসৎ পুলিশের চাঁদাবাজির কারনে যন্ত্র দানব নছিমন করিমন মহা সড়কের উপর দিয়ে চালানো বন্ধ হচ্ছে না কিছুতেই। ডুমুরিয়া উপজেলা মহা সড়ক সহ বিভিন্ন সড়কে দীর্ঘদিন ধরে চলছে যন্ত্র দানব নছিমন করিমন। স্থানীয় ভাবে স্যালো ইঞ্জিন দিয়ে তৈরী এসব যানবহন এলাকায় পরিচিতি পেয়েছে যন্ত্র দানব হিসাবে। কোন প্রকার সরকারী নিবন্ধন ও অনুমোদন ছাড়াই অবৈধ সিিমতির মাধ্যমে উপজেলার সড়ক মহা সড়কে চলাচল কালে এ সকল যানবহন দূর্ঘটায় এ পর্যন্ত কয়েক শত লোকের মৃত্যু ও আহত হয়ে পঙ্গুত্ব বরন করে মানবেতর জীবন যাপন করছে। এ সব দূর্ঘটনা ঘটলেও রহস্য জনক কারন থানায় মামলা নেওয়া হচ্ছে না। আবার অবৈধ যানবহন রাস্তায় চালাতে গেলে মালিক পরে কাছ থেকে তথা কথিত সমিতির নামে এলাকার এক শ্রেনীর লোক বেপরোয়া ভাবে চাদাবাজী করে চলেছে। অবৈধ এই নছিমন করিমন চলাচলে ধারাবাহিক দূর্ঘটানায় মানুষের জানমালের তি ও চাদাবাজীর পরেও টনক নড়ছে না স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের । থানা পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসনের চেখের সামনে সব কিছু ঘটলেও তারা যেন দেখেও না দেখার ভান করে বসে থাকে। অভিযোগ রয়েছে প্রশাসনকে ম্যানেজ করে এই সকল অবৈধ নছিমন করিমন চলছে। অনুসন্ধানে জানাগেছে বছর কয়েক আগে কেবল মাত্র উপজেলায় ১৫/২০টি নছিমন করিমন চলা শুরু করে। প্রশাসনিক কোন বাধা না থাকায় ক্রমান্বয় উপজেলার সকল সড়ক মহা সড়কে প্রসার ঘটে এ সকল নছিমন করিমনের। বর্তমানে ডুমুরিয়া উপজেলায় কয়েক হাজার নছিমন করিমন চলাচল করছে। এসব অবৈধ যানবহন রাস্তায় চলাচল করতে গিয়ে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে সরকারী রাস্তা দখল করে তৈরী হয়েছে তাদের স্টান্ড। অবস্থা এমন দাড়িয়েছে কয়েক কোটি টাকা মূল্যের সরকারী জমি দখল করে ট্যাম্পু স্টান্ড তৈরী করলেও উপজেলা প্রশাসনের উচ্ছেদে কোন প্রকার ব্যবস্থা নেয় নি। যার ফলে স্কুল কলেজ পড়–য়া ছাত্র ছাত্রী ও পথ চারী দের দূর্ঘটনা প্রতিনিয়ত লেগে আছে। সচেতন মহল এর থেকে পরিত্রান পাওয়ার জন্য উর্ধত্বন কর্তৃপরে আশু হস্থপে কামনা করছেন।
শেখ সিরাজুল ইসলাম, গতকাল সোমবার সকালে ডুমুরিয়ার ১০ নং ভান্ডার পাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ভিজিডি কার্ড ধারী মহিলাদের জমাকৃত অর্থ বিতরন অনুষ্ঠান ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউপি চেয়ারম্যান খান আলী মুনসুর। অনুষ্ঠানে ৬৯জন কার্ড ধারী দের প্রত্যেককে ৯৮৭ টাকা করে মোট ৬৮ হাজার ১শত ৩টাকা বিতরন করা হয়। সভাপতি বলেন আজকের এই টাকা গুলো আপনাদের কাছথেকে জমা রেখে লভ্যাংশ সহ ফেরত দেওয়া হল। আমার অনুরোধ রইল আপনারা এই টাকা দিয়ে হাস মুরগী কিনে লালন পালন করে আরো টাকা বৃদ্ধি করবেন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন এ,এস, এস (এন জি ও) প্রশিক্ষক বিধান চন্দ্র দাস, ইউপি সদস্য সুধাময় মন্ডল, প্রভাষ মন্ডল, শশাংক বিশ্বাস, বিভাষ বৈরাগী, ও ইউপি সচিব অনিশ বিশ্বাস প্রমুখ। সভাপতি আলোচনা শেষে প্রত্যেক কার্ডধারীদের হাতে নগদ ৯শ ৮৭টাকা করে প্রদান করে।
মোল্যা কারিমুল ইসলাম, উৎপাদন বিপনন আমদানী ও বিক্রয় নিষিদ্ধ পলিব্যাগ ডুমুরিয়া বাজারে সয়লাব। ডুমুরিয়া বাজারে বিভিন্ন মুদী দোকানে ও হার্ডওয়ারের দোকানে প্রকাশ্যে বিক্রয় হচ্চে। নিষিদ্ধ এসব পলিব্যাগ বাংলাদেশে এর উৎপাদন নিষিদ্ধ হলেও পাশ্ববর্তী দেশ ভারতে রয়েছে এর বিশাল বাজার। বোনাপোল চেকপোষ্ট হয়ে চোরা কারবারি দের মাধ্যমে প্রতিদিন পাচার হয়ে আসছে বিভিন্ন সাইজের পলিব্যাগ। মানুষ বাজারের ব্যাগ হিসাবে এবং নিত্য প্রয়োজনে এই পলিব্যাগ ব্যবহার করছে। পলিব্যাগের ব্যবহার শেষ হলে তা ফেলে দিচ্ছে যেখানে সেখানে পরিবেশ হচ্ছে মারাত্বক হুমকির সম্মুখিন। সরেজমিনে ডুমুরিয়া বাজারে বিভিন্ন কাচাবাজার ও মুদি দোকানে গিয়ে দেখা যায় যে পাইকারীর পাশাপশি খুচরাও হিসাবে বিক্রি হচ্ছে ভারতীয় সাদা রজ্ঞিন পালীথিন ব্যাগ। তথ্য অনুসন্ধানের জানা যায় এসব পলি ব্যাগ ২২০ থেকে ২৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। শুধু ডুমুরিয়া বাজারে নয় ডুমুরিয়া থানাধীন বড় বাজার গুলো, চুকনগর, খর্নিয়া, শরাফপুর, শাহপুর, সহ থানার বিভিন্ন বাজারে। সরকারী ভাবে দেশে পলিব্যাগের উৎপাদন বিপনন আমদানী ও বিক্রয়ের নিষেদ্ধাজ্ঞা রয়েছে। তথাপিও সাধারন মানুষ বলছে পলিব্যাগ ব্যবহার করলে কেউ তো বাঁধা দেয় না। বাজারের সময় মালামাল বহনের সুবিদার্থে দোকানীরা এ ব্যাগ বিনামূল্যে দিয়ে থাকে। সে জন্য আবারো বাজার দখল করছে বাংলাদেশ নিষিদ্ধ ভারতীয় পলিথিন ব্যাগ। বাংলাদেশের পরিবেশের জন্য হুমকির স্বরুপ ভারতীয় পলিথিন ব্যাগ। পলিথিন ব্যাগ বিক্রয় বন্ধের জন্য/ পরিবেশ অধিদপ্তর এবং ভ্রাম্যমান আদালতের অভিজান পরিচালনা করা অত্যান্ত জরুরী বলে মনে করেন এলাকার সচেতন মহল।
কাজী রফিকুল হাসান ৫ ফেব্র“য়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ দেশ প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর। গ্যাস, কয়লা থেকে শুরু করে অন্যান্য প্রাকৃতিক সম্পদ দেশককে সমৃদ্ধ করেছে। বিশেষ করে জামালপুরের বালু দেশ সেরা। এ বালুর চাহিদা ব্যাপক। বিভিন্ন জেলার বালু ব্যবসায়ীরা ট্রাক ভর্তি করে নিয়ে থাকে। আর এ বালুকে নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনীতি। নদের পাড় ঘেষে গড়ে উঠেছে অবৈধ বালু মহাল। এসব বালু মহাল মালিকরা শ্যালো ইঞ্জিন চালিত মেশিন দ্বারা বালু উত্তোলন করছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বালু উত্তোলন করতে হলে খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয় ও জেলা প্রশাসনের অনুমোদন থাকতে হবে। পাশাপাশি সরকারকে রাজস্ব প্রদান করতে হবে। আশ্চর্য্যরে ব্যাপার বেশ কিছু বালু মহালের জেলা প্রশাসনের অনুমোদন নেই। অনুমোদন ছাড়াই সরকার দলীয় নেতারা স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে অবাধে বালু উত্তোলন করছে। বালুর ব্যবসা করে অনেকে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছে পরিণত হয়েছে। এদিকে সদর উপজেলাধীন নান্দিনা ও নরুন্দি এলাকায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ব্যবসা জমজমাট আকার ধারন করছে। বালু যেভাবে উত্তোলন হচ্ছে তাতে পরিবেশের ভারসাম্য বিনষ্ট হচ্ছে। পরিবেশবাদীরা বালু উত্তোলন বন্ধে মানব বন্ধন করেছে। তবুও বন্ধ হচ্ছে না।
কাজী রফিকুল হাসান ৫ ফেব্র“য়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ দেশের অর্থনীতিকে পুরুষের পাশাপাশি নারীরা শিল্প স্থাপন করে অর্থনীতিকে চাঙ্গা রেকেছে। বিশেষ করে দরীদ্র শ্রেণীর নারীরা কুটির শিল্পের মাধ্যমে নিজেদের স্বাবলম্বী করে তুলেছে। জামালপুর কুটির শিল্পের জন্য বিখ্যাত। বিভিন্ন এনজিও থেকে গ্রামীণ মহিলারা বিভিন্ন বিষয়ের উপর প্রশিণ নিয়ে কুটির শিল্প স্থাপন করে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। জেলা শহরের বিভিন্ন পাড়া মহলায় গড়ে উঠেছে অসংখ্য কুটির শিল্প। এই সব কুটির শিল্পে তৈরি হচ্ছে অনেক ডিজাইনের পন্য। এইসব পন্যের ব্যাপক চাহিদা। কারুকার্য এতই উন্নতমানের বিদেশেও চাহিদা রয়েছে। যারজন্যে গ্রামীণ মহিলারা কুটির শিল্পের প্রতি ঝুঁকে পড়েছে। বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে জানা গেছে,বাড়ীর মহিলারা বসে নেই। সাড়াদিন বসে নকসীকাথা, শাড়ী, পাঞ্জাবী সহ হরেক রকমের পন্যের মধ্যে কারুকাজ করছে। কারুকাজ এতো সুন্দর চোখ ধাধানো। বেশ কয়েকজন মহিলাদের সাথে কথা বললে তারা এ প্রতিবেদককে বলেন ঢাকার সমস্ত মার্কেটে বিক্রি হচ্ছে জামালপুরের চোখধাধানো নানা ধরনের পন্য। দামও বেশ। শতদল কারুকাজ পলীর নির্বাহী পরিচালক জানান বিদেশের মার্কেটে জামালপুরের নকশীকাথা ছেয়ে গেছে। অনেকে এসব সামগ্রী রপ্তানী করছে। তিনি আরও বলেন কুটির শিল্পের প্রসারের েেত্র বিভিন্ন ব্যাংক স্বল্প সুদে ঋণদিলে আরও প্রসার ঘটবে। এতে গ্রামীণ মহিলারা স্ববলম্বী হবে।আর দেশের অর্থনীতিতে গতিশীলতা ফিরেআসবে।
কাজি রফিকুল হাসান ৫ ফেব্র“য়ারী জামালপুর ॥ নামেই জামালপুর রেলওয়ে হাসপাতাল। চিকিৎসা সেবা নেই বললেই চলে। হাসপাতালে কর্মরত রয়েছে ২/৩ জন লোক ও ১জন ডাক্তার। ডাক্তার নিয়মিত আসেন না। কম্পাউন্ডার ডাক্তারের কাজ করছেন। ভবনটিতে রাতে বসে মাদক ও ভাসমান পতিতাদের আখড়া আর অনিয়ম দুর্নীতির কারণে রেলওয়ে হাসপাতালটি নিজেই অসুস্থ হয়ে পড়েছে। সরকার রেল বিভাগের লোকজনের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার জন্য রেলওয়ে হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। ডাক্তার নিয়োগ নার্স ও ওষুধ পত্রাদি দিয়ে থাকেন। অথচ জামালপুর রেলওয়ে হাসপাতালে এসবের বালাই নেই। রেলওয়ে হাসপাতালটি চলছে নামের উপর। সরেজমিনে হাসপাতালটি ঘুরে দেখা ও জানা গেছে, ওষুধ চুরি নিত্য দিনের ঘটনা। রেলওয়ে হাসপাতালে ২/৩ স্টাফ ওষুধ চুরি করে বাজারজাত করছে।
এদিকে প্রতিদিন ডাক্তার থাকার কথা থাকলেও তিনি সপ্তাতে ১ দিন এসে ২/৩ ঘন্টা থেকে চলে যান। তাই রেলওয়ের কয়েকজন কর্মচারী এ প্রতিবেদককে জানান একেই বলে রেলওয়ে হাসপাতাল।
এদিকে প্রতিদিন ডাক্তার থাকার কথা থাকলেও তিনি সপ্তাতে ১ দিন এসে ২/৩ ঘন্টা থেকে চলে যান। তাই রেলওয়ের কয়েকজন কর্মচারী এ প্রতিবেদককে জানান একেই বলে রেলওয়ে হাসপাতাল।
কাজী রফিকুল হাসান ৫ ফেব্র“য়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ জামালপুর জেলার মানুষ চড়া সুদের ঋণে জড়িয়ে সর্বশান্ত হচ্ছেন অভাবীরা। সুদের কারবারীরা ব্যক্তি উদ্দ্যোগে অথবা অনুমোদনহীন সমিতি গড়ে চালিয়ে যাচ্ছেন রমরমা সুদের ব্যবসা। লাগামহীন সুদের কারবারে নিঃস্ব হয়ে এলাকা ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন অনেক অভাবী মানুষ। জেলা শহর সহ ৭টি উপজেলার আনুমানিক ২/৩ হাজার সুদখোর মহাজন চালিয়ে যাচ্ছেন সুদের ব্যবসা। ঋণ গ্রহীতাদের কাছ থেকে প্রতি এক হাজার টাকায় মাসিক ১০০ টাকা সুদ নেয়া হয়। এমন ব্যাপক হারের সুদ পরিশোধ করতে গিয়ে চোখে সর্ষের ফুল দেখেন ঋণ গ্রহীতারা। যারা ঋণ শোধ করতে পারেন না তাদের প্রতিমাসের সুদ জমা হয় আসলের সঙ্গে। এক পর্যায়ে সুদ আসলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে বিপদজ্জনক হয়ে দাড়ায় আসলের পরিমাণ। সুদ বা আসল পেতে দেরি হলে মহাজনরা ঋণ গ্রহিতাদের বাড়ীতে চড়াও হয়ে আসবাবপত্র, গরুছাগল, হাঁস-মুরগী সহ জিনিসপত্র নিয়ে যায়। সুদের ব্যবসা এতটাই জমজমাট গ্রামাঞ্চলের মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে সুদের যাতাকলে পিষ্ট হয়ে সদর উপজেলার পাথালিয়া, পলাশগড়, লীরচর, রায়ের চর, টেবির চর, তুলশীর চর, কাজিয়ার চর, চর গজারিয়া,সাহেবের চর সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকার মানুষ বাড়ী ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। সরেজমিনে এসব এলাকা ঘুরে জানা গেছে, এসব এলাকার মহাজনরা চক্রবৃদ্ধি হারে সুদের ব্যবসা করছে। এদিকে এছাড়া মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর দেওয়াগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় সুদের ব্যবসা জমজমাট আকার ধারন করেছে। বিভিন্ন সুত্রমতে জানা গেছে, ডাংধরা, পারারামপুর, হাতীবান্দা, বাট্টাজোড়, চিকাজানী, নাংলা, আদ্রা, মহাদান, ভাটারা, কামরাবাদ, পোগলদিঘা, সাতপোয়া,ডোয়াইল ও আগুনা এলাকার মানুষ সুদের জাতাকলে পিষ্ট। তাই সচেতন মহলের প্রশ্ন সুদের ব্যবসা আর কতকাল থাকবে।
কাজী রফিকুল হাসান ৪ ফেব্র“য়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ মাদক এখন সামাজিক ঘাতক ব্যাধি। মাদকের এতটাই ছড়াছড়ি হাতের নাগালেই সব ধরনের মাদক পাওয়া যাচ্ছে। শহরের বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় মাদকে ছেয়ে গেছে। মাদকের ভয়াল ছোবলে পড়ে যুব সমাজ দিন দিন ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। জামালপুর শহরে মাদক বিক্রির একটি বিশেষ চক্র ওতোপ্রতোভাবে জড়িত রয়েছে। আশ্চর্য্যরে ব্যাপার মাদক বেঁচাকেনার পেছনে কতিপয় হলুদ সাংবাদিক সহায়তা করে যাচ্ছে। হলুদ সাংবাদিকদের কারনে মাদক ব্যবসায়ীরা মাদক বিক্রি করতে সহজলভ্য হচ্ছে আর হলুদ সাংবাদিকরা প্রতিদিন মাসোয়ারা পাচ্ছে। একাধিক সুত্রমতে জানা গেছে, এসব হলুদ সাংবাদিকরা মাদক পাচার কাজেও জড়িত রয়েছে। তারা সীমান্ত গলিয়ে মোটর সাইকেলের মাধ্যমে ইয়াবা, টিটি ইনজেকশন, গাঁজা বিভিন্ন ধরনের মাদক পাচার করছে। আর এই পাচারের সাথে স্থানীয় পুলিশ জড়িত রয়েছে। বিশ্বস্ত সুত্রমতে আরো জানা গেছে,পতিতা পল্লী মাদক বিক্রির মূল আখড়া। পতীতা পল্লীতে মাদক বিক্রিতে নিয়ন্ত্রন করছে ওই হলুদ সাংবাদিকরা। হলুদ সাংবাদিকদের কারণে মাদক ব্যবসা ভয়াবহ আকার দারন করেছে। এদিকে মেলান্দহ,মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় মাদক অহরহ পাওয়া যাচ্ছে। এসব উপজেলাগুলোতেও হলুদ সাংবাদিক মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রন করছে। ফলে জামালপুর মাদকের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে।
কাজী রফিকুল হাসান ৪ ফেব্র“য়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ কৃষি শিল্পে নব জাগরন সৃষ্টি করেছে সুষম সার। এ সার সম্পর্কে জামালপুরের কৃষক মহলে পরিচিত ছিল না। মাটি পরীার মাধ্যমে ৭টি উপজেলায় কৃষকরা সবজি চাষে সুষম সার ব্যবহার করেছে। সুষম সারের কারণে সদর উপজেলার লক্ষ্মীরচর, রায়ের চর, টেবির চর, তুলসীর চর, কাদিয়ার চর, চর গজারিয়া, চর যথার্থপুর, কুলুর চর, চর হামিদপুর, বাঁশচড়া, হামিদপুর, শ্রীপুর শাহবাজপুর, বলাইয়ের চর, দিগপাইত, নারিকেলী, ছোনটিয়া, মেষ্টা, হাজীপুর, ছাতিয়ানী, তিতপলা, ইটাইল, নান্দিনা, নরুন্দী,রশিদপুর, শরীফপুর এলাকার কৃষকরা সবজি চাষে সুষম সার প্রয়োগ করে বাম্পার ফলন পেয়েছে। লীরচর গ্রামের কৃষক ফারুক জানান, সুষম সার এতো উপকারী যে কোন ফসল বাম্পার হবে। সুষম সার সম্পর্কে কৃষি বিভাগের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা এ প্রতিবেদককে জানান, সুষম সার এমন এক ধরনের সার মাটিতে মিশে গেলে মাটি রসালো থাকে। তাছাড়া রোগবালই, পোকার আক্রমণ ও আগাছা প্রতিরোধে সহায়তা করে থাকে। এদিকে সুষম সার বেশি প্রয়োগ হয়েছে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ,সরিষাবাড়ী উপজেলায়। এসব উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা এ প্রতিবেদকে জানান, সুষম সার জৈব সারের সমতুল্য। মাটিকে সবসময় রসালো রাখে যারজন্যে ফলন বাম্পার হয়। প্রথম বারের মতো ডাংধরা, পারারামপুর, হাতীবান্দা,বাগারচর,বাট্টাজোড়, চিকাজানী, মহাদান, ভাটারা, কামরাবাদ, পুগলদিঘা, সাতপোয়া,দোয়াইল ও আওনা এলাকার কৃষকরা সবজি জমিতে সুষম সার প্রয়োগ করে এতো বাম্পার ফলন হয়েছে যা বিগত কোন মৌসুমে হয়নি। সুষম সার কৃষকদের জন্য আর্শিবাদ হয়ে এসেছে।
নিউজ ডেস্ক::গতকাল রোবাবার সকালে ডুমুরিয়ার খর্নিয়ায় এক মাদকাসক্ত পুত্রের ছুরিকাঘাতে আহত পিতা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ঘটনায় মাদকাসক্ত পুত্র ফারুক হোসেন মীরকে আটক করেছে পুলিশ। পুলিশ ও এলাকাবাসী সুত্রে জানাযায় উপজেলার খর্নিয়ায় মীর রুস্তম আলীর পুত্র ফারুক হোসেন ঘটনার দিন সকালে তার পিতার কাছে টাকা দাবীর এক পর্যায়ে ঘর থেকে ছুরি বের করে পিতার উপর ছুরিকাঘাত করে। এতে পিতা রুস্তম আলী গুরুতর¡ রক্তাক্ত যখম হয়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে । ডুমুরিয়া হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ঘটনায় পিতা রুস্তমআলী মীর বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছে।
গতকাল সন্ধ্যায় ডুমুরিয়া উপজেলা আ’লীগ নেতা অজয় সরকার প্রেস কাবে সাংবাদিকদের সাথে এক মত বিনিময় করেন। প্রেস কাবের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক খান আজিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মত বিনিময় সভায় বক্তব্য দেন উপজেলা আ’লীগের সহ-সভাপতি এম এম সুলতান আহম্মেদ, যুবলীগ নেতা নুরুজ্জামান মিলন, সাংবাদিক অরুন দেবনাথ, শেখ সিরাজুল ইসলাম, আ’লীগ নেতা নাছির গোলদার, সরোয়ার খান, আশরাফুল আলম, সেতু, কাজল শেখ প্রমুখ।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল খুলনা জেলা শাখার সহ-সভাপতি ও রুপসা উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক ছাত্র নেতা শেখ আ: রশিদের আশু রোগ মুক্তি ও সুস্থতা কামনা করে ডুমুরিয়া উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে গতকাল রবিাবর বিকেলে বিএনপির দলীয় কার্যালয় মিলাদ মাহফিল ও দোয়া অনুষ্টিত হয়। উক্ত মিলাদ মাহফিল ও দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডুমুরিয়া উপজেলা বিএনরি সভাপতি চেয়ারম্যান খান আলী মুনসুর, উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক চেয়ারম্যান মোল্যা মোশাররফ হোসেন মফিজ, অরুন কুমার গোলদার, মোল্যা আবুল কালাম, গাজী আ: হালিম, মোল্যা মসিউর রহমান, শেখ শাহিনুর রহমান, মোল্যা কবির হোসেন, মনির গোলদার, মোল্যা একরামুল হোসেন, ডা. আলম, দেলোয়ার হোসেন, শেখ ফরহাদ হোসেন, মাও: খলিলুর রহমান, মাও: আব্দুস ছালাম আল আজাদ, মোল্যা আ: অদুদ, গাজী ইছাক আলী, মুনসুর আলী, মো: মুস্তাইন, শহীদ খান, মোস্তফা খান (মেম্বর), পারভেজ গাজী, মুফতী ওমর ফারুক, হাফেজ কবির, শেখ আমিনুর রহমান, আ: গফ্ফার শেখ, সোহাগ গোলদার, হাফেজ আব্দুর রশিদ, হাফেজ আলমগীর, প্রমুখ নেতৃবৃন্দ। মিলাদ মাহফিল ও দোয়া অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ডুমুরিয়া বারোয়ানী বাজার জামে মসজিদের খতিব হাফেজ মাও: সেকেন্দার আলী।
নিজস্ব সংবাদদাতা:: ডুমুরিয়ার খর্নিয়া সৃষ্টিশীল তরুন সংঘের আয়োজনে ৮ দলীয় ক্রিকেট টুনামেটের ফাইনাল খেলা গতকাল শনিবার খর্নিয়া মাঠে আনুষ্ঠিত হয়। শাহাপুর একাদশ ও চুকনগর একাদশের মধ্যেকার খেলায় টসে জিতে চুকনগর একাদশ প্রথমে ব্যাট করে নিধারিত ২০ ওভারে সব কয়টি ইউকেট হারিয়ে ৯৭ রান করে। ৯৮ রানের জয়ের লক্ষে খেলতে নেমে শাহাপুর একাদশ ২ ইউকেট হারিয়ে কাক্ষিত জয়ের লক্ষে পৌছিয়ে চুকনগর একাদশকে ৮ ইউকেটে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ান হওয়ার গৌরব অর্জন করে। খেলা শেষে পুরষ্কার বিতরন উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভা কাবের সভাপতি জুয়েল রানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। পুরষ্কার বিতরনী সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ন সম্পাদক তরুন সমাজ সেবক মেহেদী হাসান বিপ্লব। সভায় বক্তব্য দেন সমির দে গোরা,জাহাবক্স, রমেন্দ্রনাথ কুন্ডু, দিপঙ্ক কুন্ডু, কামরুল ইসলাম, প্রমুখ। সভা শেষে প্রধান অতিথি চ্যাম্পিয়ান ও রানর্সআপ দলের হাতে ট্রফি তুলে দেন।
কাজী রফিকুল হাসান ০৩ ফেব্র“য়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ সারা দেশে ভূমি দসু্যুদের দৌরাত্ম বাড়ছে। সেদিক দিয়ে জামালপুর পিছিয়ে নেই। দেশের চরাঞ্চলের খাস জমি ভূমি দস্যুরা দখল কাজে মেতে উঠেছে। যে ভাবে পাড়ছে সে ভাবেই দখল করছে। দখল নিয়ে চরবাসীদের মধ্যে বিরোধ লেগেই আছে। এ নিয়ে মারামারি ও মামলা মোকদ্দমাও হয়েছে। বিশেষ করে যমুনা ও ব্রহ্মপুত্র নদের জেগে উঠা চরগুলো নিয়েই মারমার কাটকাট অবস্থা বিরাজ করছে। অথচ সরকারী খাস জমি বিতরনের নিয়ম নীতি রয়েছে। আইনে আছে খাস জমিগুলোর মালিক ভূমিহীনরা। ভূমিহীনরা এসব জমি পাওয়াতো দূরের কথা ভূমিদস্যুদের কবজায় চলে গেছে। বিভিন্ন সুত্র মতে জানা গেছে, খাস জমি দখল নিয়ে ভূমি দস্যুরা গড়ে তুলেছে সিন্ডিকেট। এ সিন্ডিকেট সদস্যরা খুবই প্রভাবশালী। তারা স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে একের পর এক খাস জমি দখল করে যাচ্ছে। আরো জমি দখল করার পাঁয়তারা করছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সরকারি দলের মাঠ পর্যায়ের কতিপয় নেতা দখল কাজ করে যাচ্ছে। এতে তারাও মাসোহারা পাচ্ছে। এসব নেতাদের মূল কাজ হচ্ছে প্রশাসনকে ম্যানেজ করা। মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ, সরিষাবাড়ী ও জামালপুর সদর উপজেলার খাস জমিগুলো ভূমি দস্যুদের কবজায় ।
কাজী রফিকুল হাসান ০৩ ফেব্র“য়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ আমন মৌসুমে জামালপুরের কৃষকরা মার খেয়ে নেমে পড়েছে বোরো চাষে। অন্যান্য ফসলের চেয়ে বোরো চাষে খরচ বেশি। সেচ ছাড়া বোরো চাষ সম্ভব হয় না। বোরো চাষকে ঘিরে কৃষকরা পড়েছে চরম বিপাকে। বিশেষ করে ভেজাল কীট নাশকের বেড়াজালে পড়ে কৃষকরা নিশ্চিহ্ন হয়ে পড়েছে। কীট নাশক আসল নকল বুঝার উপায় নেই। ভেজাল কীট নাশক বিক্রি এতোটা বেড়েছে স্বয়ং কৃষি বিভাগ বিপাকে পড়েছে। জেলার কৃষি শিল্পকে ধ্বংস করার জন্য একটি সংঘবদ্ধ চক্র ভারতীয় নিম্নমানের কীটনাশক এনে দেশীয় নামিদামি কোম্পানীর মোড়কে ভর্তি করে বাজারজাত করছে। জামালপুর সদর উপজেলার লক্ষ্মীরচর, রায়ের চর, টেবির চর, তুলসীর চর, কাদিয়ার চর, চর গজারিয়া, চর যথার্থপুর, কুলুর চর, চর হামিদপুর, বাঁশচড়া, হামিদপুর, শ্রীপুর শাহবাজপুর, বলাইয়ের চর, দিগপাইত, নারিকেলী, ছোনটিয়া, মেষ্টা, হাজীপুর, ছাতিয়ানী, তিতপলা, ইটাইল, নান্দিনা, নরুন্দী,রশিদপুর, শরীফপুর সহ আরো অসংখ্য এলাকায় বোরো চাষ হচ্ছে। সরেজমিনে এসব এলাকা ঘুরে দেখা ও জানা গেছে, এ অঞ্চলের কৃষকদের একটাই সমস্যা কীটনাশক। গেলো বছর বোরো জমিতে কীটনাশক প্রয়োগ করে পোকা দমন করা যায়নি। যার জন্যে ফলন কম হয়েছে। এবারও একই সমস্যা দেখা দিয়েছে। কৃষক ফারুক জানান, ভেজাল কীট নাশকের কারনে বোরো আবাদ ব্যহত হচ্ছে। এছাড়া মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ,ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ,বকশীগঞ্জ,সরিষাবাড়ী উপজেলাধীন ডাংধরা, পারারামপুর, হাতীবান্দা,বাগারচর,বাট্টাজোড়, চিকাজানী, মহাদান, ভাটারা, কামরাবাদ, পুগলদিঘা, সাতপোয়া,দোয়াইল ও আওনা এলাকার কৃষকরা ভেজাল কীটনাশকের কারনে বোরো আবাদ ভেস্তে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। কৃষি বিভাগের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন, ভেজাল কীটনাশক জমিকে অনুর্বর করে তুলে। ভেজাল কীটনাশক প্রতিরোধে ব্যবস্থা না নিলে গ্রামীণ অর্থনীতিতে বিরূপ পভাব পড়বে।
শেখ সিরাজুল ইসলাম,শনিবার বিকেলে দলীয় কার্যালয় ডুমুরিয়া উপজেলা কৃষক দলের উদ্যোগে এক কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা কৃষক দলের আহবায়ক শেখ আতিয়ার রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি খান আলী মুনসুর। প্রধান বক্তা ছিলেন জেলা কৃষকদলের সভাপতি নুরুল হুদা খান বাবু। বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক চেয়ারম্যান মোল্যা মোশাররফ হোসেন মফিজ, জেলা কৃষক দল সাধারন সম্পাদক তৌফিকুর রহমান তপু ও চেয়াম্যান শেখ দিদারুল হোসেন দিদার। বক্তব্য দেন গাজী আ: হালিম, মোল্যা মসিউর রহমান, শেখ হাফিজুর রহমান, শেখ ফরহাদ হোসেন, মোল্যা কবির হোসেন, মনির হোসেন গোলদার, ডা. আলম, মঞ্জুর রশিদ, শেখ ফরহাদ হোসেন, মোল্যা মনিরুল ইসলাম, শেখ আরিফুর রহমান, তাজানুর রহমান, জামাল হোসেন মোল্যা, মো: শাহবুদ্দিন মোড়ল(মেম্বর), আ: খালেক, শেখ আ: মান্নান, আতাউর রহমান মোড়ল, নছির উদ্দিন, জাহিদ হোসেন, মুক্ত, আফজাল হোসেন, বিপুল মন্ডল, লুৎফর রহমান, শহীদ খান, মো: সুমন, সোহাগ গোলদার প্রমুখ।
জি এম আব্দুস ছালাম, ডুমুরিয়া খুলনা নারী নির্যাতন প্রতিরোধ এবং সিডও সনদ বিষয়ক মতবিনিময় সভা গতকাল শনিবার সকালে উপজেলা সদরে শহীদ জোবায়েদ আলী মিলনায়তনে আয়োজন করা হয়।
বে-সরকারী সংস্থা সুইফটের আয়োজনে এবং স্টেসটুয়ার্ডস ডেভেলপমেন্টের সহযোগীতায় মতবিনিময় সভায় সভাপত্বি করেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক অফিসার সুরাইয়া সিদ্দিকা। মত বিনিময় সভায় বিভিন্ন শিা প্রতিষ্ঠানের শিক, শিার্থী, সে-সরকারী সংস্থার কর্মকর্তা ও সাংবাদিক বৃন্দ অংশ গ্রহন করেন। ধর্মীয় দৃষ্টি মেনে চলে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ এবং সিডও সনদের আপত্তি ধারা-২ ও ১৬Ñ১(গ) পরিবর্তন করার পে সভায় বক্তব্য রাখেন অঞ্জনা বালা বিশ্বাস, সুফিয়া কামাল ফেলো, ও নারী নির্যাতন দমন খুলনা আদালতের বিশেষ পি পি এ্যাডভোকেট অলোকা নন্দ দাস, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শোভারানী হালদার, প্রভাষক অনিন্দ সুন্দর মন্ডল, দেব নারায়ন পাল, বে-সরকারী সংস্থার সবিতারানী মন্ডল, সিমা রায়, রবিউল ইসলাম, বিকাশ মল্লিক, ও বাবুল আক্তার প্রমুখ।
বে-সরকারী সংস্থা সুইফটের আয়োজনে এবং স্টেসটুয়ার্ডস ডেভেলপমেন্টের সহযোগীতায় মতবিনিময় সভায় সভাপত্বি করেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক অফিসার সুরাইয়া সিদ্দিকা। মত বিনিময় সভায় বিভিন্ন শিা প্রতিষ্ঠানের শিক, শিার্থী, সে-সরকারী সংস্থার কর্মকর্তা ও সাংবাদিক বৃন্দ অংশ গ্রহন করেন। ধর্মীয় দৃষ্টি মেনে চলে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ এবং সিডও সনদের আপত্তি ধারা-২ ও ১৬Ñ১(গ) পরিবর্তন করার পে সভায় বক্তব্য রাখেন অঞ্জনা বালা বিশ্বাস, সুফিয়া কামাল ফেলো, ও নারী নির্যাতন দমন খুলনা আদালতের বিশেষ পি পি এ্যাডভোকেট অলোকা নন্দ দাস, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শোভারানী হালদার, প্রভাষক অনিন্দ সুন্দর মন্ডল, দেব নারায়ন পাল, বে-সরকারী সংস্থার সবিতারানী মন্ডল, সিমা রায়, রবিউল ইসলাম, বিকাশ মল্লিক, ও বাবুল আক্তার প্রমুখ।
আ: লতিফ মোড়ল ,,ডুমুরিয়ার রঘুনাথপুরের এক খুচরা সার ব্যবসায়ীকে বি-নির্দেশ বর্হিভুত ভাবে সার পরিবহনের দায়ে ৫ হাজার টাকা জরিমানা এবং ৫০ বস্তা টি এসপি সার জব্দ করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: কামরুল হাসান ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে এ আদেশ দেন। সংশ্লীষ্ট সুত্রে জানাগেছে উপজেলার রঘুনাথপুর ইউনিয়নের খুচরা সার ব্যবসায়ী চন্ডিদাস দেওয়ান বি-নির্দেশ বর্হিভূত ভাবে ৫০ বস্তা টি এস পি সার যশোরের অভয় নগর উপজেলার নোয়াপাড়া থেকে বিক্রয়ের জন্য খরিদ করে একটি পিকাআপ ভ্যান যার নং-খুলনা মেট্রো ন-১১-০৪৬৬ যোগে বহন করে আনার পথে রঘুনাথপুর এলাকায় পৌছালে স্থানীয় জনতার সন্ধেহ হয়। বিষয়টি তারা স্থানীয় রঘুনাথপুর পুলিশ ক্যাম্প ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে অবহিত করে। পুলিশ ৫০ বস্তা টিএসপি সার সহ পিকআপ ভ্যানটি জব্দ করে থানায় নিয়ে আসে।
জাহিদুর রহমান বিপ্লব, ডুমুরিয়া খুলনা: গতকাল শুক্রবার বিকেলে ডুমুরিয়ার খর্নিয়ায় জননী কাচামালের আড়ৎ উদ্ধোধন উপলে এক আলোচনা সভা স্থানীয় কাঁচামাল আড়ৎ এ অনুষ্ঠিত হয়। জননী কাঁচামাল আড়ৎ এর প্রতিষ্ঠাতা মেহেদী হাসান বিপ্লব এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা ৫আসনের সংসদ সদস্য নারায়ন চন্দ্র চন্দ। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এম মসিউর রহমান, উপজেলা আ’লীগের সভাপতি শাহনেওয়াজ হোসেন জোয়াদ্দার, সাবেক প্রধান শিক মোকছেদ আলী, কৃষক আন্দোলন নেতা কামাা প্রসাদ রায় চৌধুরী, শেখ হেফজুর রহমান, কাজী ইমরান, নিমাই মল্লিক, শেখ সওকত হোসেন, এস এম হুমায়ুন কবির, মজিদ, সবুর বিশ্বাস, মহাসিন, সমির দেগুরা, জাহাবক্স, শহিদুল ইসলাম মোড়ল, করিম সরদার, আনোয়ার, মিঠু, ইসলাম ,জুয়েল, ফিরোজ প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে প্রধান অতিথি ফিতা কেটে জননী কাচামাল আড়ৎ উদ্ধোধন করেন।
জাহিদুর রহমান বিপ্লব, ডুমুরিয়া খুলনা: বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ডুমুরিয়া উপজেলা ছাত্র দলের উদ্যোগে গতকাল শুক্রবার সকালে ডুমুরিয়া আলিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে ইউনিয়ন কমিটি গঠন করার লক্ষে এক জরুরী কর্মসভা অনুষ্ঠিত হয়। থানা ছাত্র দলের আহবায়ক শেখ ফরহাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য দেন থানা ছাত্র দলের ১নং যুগ্ম আহবায়ক মোল্যা মনিরুল ইসলাম, শেখ ফরিদুল ইসলাম, তাজনুর খান, গাজী আব্দুল আজিজ, মিনারূল ইসলাম, সোহাগ গোলদার, নান্টু সরদার, আকরাম হোসেন, জাফর মোড়ল, মফিজুল ইসলাম, শিহাব, রব গাজী, আলামিন, রিয়াদ, লিটন, আমান, নাহিদ, আরিফ, রাসেল মানিক, ডলার, নাছিমুল প্রমুখ।
জি এম আব্দুস ছালাম, ডুমুরিয়া খুলনা, ডুমুরিয়া (খুলনা) সংবাদদাতা:ডুমুরিয়া উপজেলার রঘুনাথপুর পুলিশ ক্যাম্পের সদস্যরা শুক্রবার রাতে প্রায় অর্ধলক্ষাধিক টাকার ৫০ বস্তা বিদেশী টি এস পি সার সহ একটি পিকআপ ভ্যান ক্যাম্পের সামনে রাস্তা থেকে পরিত্যাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে।
এলাকাবাসী জানান, রঘুনাথপুর ইউনিয়নে নিযুক্ত খুচরা সার বিক্রেতা চন্ডি চরন দেওয়ান যশোর জেলার নওয়াপাড়া বাজারের একটি সারের দোকান থেকে লেবাননের তৈরী ২৫ বস্তা ও তিউনিশিয়ার তৈরী ২৫ বস্তা টি এসপি সার কিনে নিয়ে একটি পিকআপ ভ্যানে করে শুক্রবার রাতে রঘুনাথপুর বাজারে নিজ দোকানে ফিরছিলেন। পিকআপ ভ্যানটি রধুনাথপুর পুলিশ ক্যাম্পের সামনে আসলে স্থানীয় লোকজন দাঁড়াতে বলে । এসময় পিকআপ ভ্যানের চালক গাড়ী থেকে লাফিয়ে পড়ে পালিয়ে যায়। ক্যাম্পের টু আইসি মতিয়ার রহমান জানান, লোকজনের চিৎকার শুনে রাস্তায় গিয়ে দেখি একটি পিকআপ দাঁড়িয়ে আছে।রাস্তায় থাকা লোকজন জানান, পিকআপ ভ্যানে অবৈধ সার আছে। এ সময় কোন মালিক না পেয়ে ক্যাম্পের মধ্যে নিয়ে আসি। জানা যায় এ সার স্থানীয় সার ডিলার চন্ডি চরন দেওয়ানের এব্যাপারে ক্যাম্পে একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয়েছে। তবে কোন কাগজ পত্র পাওয়া যায়নি । সার ডিলার চন্ডি চরন দেওয়ান জানান, বি সি আই সি কর্তৃক যে সার সরবরাহ করা হয় তা নিম্ম মানের হওয়ায় কৃষকরা কিনতে চায় না। ফলে নওয়াপাড়া সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে উন্নত মানের সার কিনে এনে বিক্রি করে থাকি। ব্যবসা বাচাঁতে নওয়াপাড়া থেকে আমি উক্ত সার কিনে এনেছি। বি সি আইসি ডিলার গাজী আবুল কালাম জানান, নওয়াপাড়া সহ বিভিন্ন স্থানে চোরাই ভাবে সার বিক্রি হয়ে থাকে । তবে চন্ডি চরণ দেওয়ান কখনো আমার কাছ থেকে সার ক্রয় না করে চোরাই সার কিনে বিক্রি করে থাকে ।
এলাকাবাসী জানান, রঘুনাথপুর ইউনিয়নে নিযুক্ত খুচরা সার বিক্রেতা চন্ডি চরন দেওয়ান যশোর জেলার নওয়াপাড়া বাজারের একটি সারের দোকান থেকে লেবাননের তৈরী ২৫ বস্তা ও তিউনিশিয়ার তৈরী ২৫ বস্তা টি এসপি সার কিনে নিয়ে একটি পিকআপ ভ্যানে করে শুক্রবার রাতে রঘুনাথপুর বাজারে নিজ দোকানে ফিরছিলেন। পিকআপ ভ্যানটি রধুনাথপুর পুলিশ ক্যাম্পের সামনে আসলে স্থানীয় লোকজন দাঁড়াতে বলে । এসময় পিকআপ ভ্যানের চালক গাড়ী থেকে লাফিয়ে পড়ে পালিয়ে যায়। ক্যাম্পের টু আইসি মতিয়ার রহমান জানান, লোকজনের চিৎকার শুনে রাস্তায় গিয়ে দেখি একটি পিকআপ দাঁড়িয়ে আছে।রাস্তায় থাকা লোকজন জানান, পিকআপ ভ্যানে অবৈধ সার আছে। এ সময় কোন মালিক না পেয়ে ক্যাম্পের মধ্যে নিয়ে আসি। জানা যায় এ সার স্থানীয় সার ডিলার চন্ডি চরন দেওয়ানের এব্যাপারে ক্যাম্পে একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয়েছে। তবে কোন কাগজ পত্র পাওয়া যায়নি । সার ডিলার চন্ডি চরন দেওয়ান জানান, বি সি আই সি কর্তৃক যে সার সরবরাহ করা হয় তা নিম্ম মানের হওয়ায় কৃষকরা কিনতে চায় না। ফলে নওয়াপাড়া সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে উন্নত মানের সার কিনে এনে বিক্রি করে থাকি। ব্যবসা বাচাঁতে নওয়াপাড়া থেকে আমি উক্ত সার কিনে এনেছি। বি সি আইসি ডিলার গাজী আবুল কালাম জানান, নওয়াপাড়া সহ বিভিন্ন স্থানে চোরাই ভাবে সার বিক্রি হয়ে থাকে । তবে চন্ডি চরণ দেওয়ান কখনো আমার কাছ থেকে সার ক্রয় না করে চোরাই সার কিনে বিক্রি করে থাকে ।
জাহিদুর রহমান বিপ্লব,ডুমুরিয়া, খুলনা: বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল খুলনা জেলা শাখার সাধারন সম্পাদক এবাদুল হক রুবায়েতের পিতা আলহাজ্ব আব্দুল মুকিত গুরুত্বর অসুস্থ হয়ে খুলনা সন্ধানী কিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছে তার আশু রোগ মুক্তি সুস্থতা কামনা করে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে ডুমুরিয়া উপজেলা ছাত্র দলের উদ্যোগে দলীয় কার্যালয় এক মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠনে উপস্থিত ছিলেন জেলা ছাত্র দলের সভাপতি কামরান হাসান। উপজেলা ছাত্র দলের আহবায়ক শেখ ফরহাদ হোসেন, ১নং যুগ্ম আহবায়ক মোল্যা মনিরুল ইসলাম, হেমায়েত রশিদ, সরদার বিল্লাল হোসেন, শহীদুজ্জামান, তাজনুর খান, লিটন শেখ, সোহাগ ফকির, গাজী মসিউর, আলামিন শেখ, সাজেদুল ইসলাম, শহীদুজ্জামান বেল্টু, যুলফিকার, কাশেম, ওবায়দুর প্রমুখ।
জাহিদুর রহমান বিপ্লব, ডুমুরিয়া, খুলনা: মাদক মুক্ত সমাজ ও মাদকাসক্ত যুব সমাজকে মাদকের হাত থেকে রক্ষার জন্য ডুমুরিয়া থানা প্রশাসনের উদ্যোগে ৪০উর্দ্ধ সাবেক ফুটবালারদের নিয়ে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের খেলার মাঠে প্রীতি ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে গুটুদিয়া ফুটবল মাঠে গুটুদিয়া ইউনিয়ন বনাম ডুমুরিয়া থানা প্রশাসনের মধ্যকার খেলাটি তীব্র প্রতিদ্বন্দীতা হয়। উভয় দল নির্ধারিত সময় গোল করতে না পারায় অমিমাংশিত ভাবে শেষ হয়। খেলাটি দেখতে বিভন্নবয়সের মানুষ মাঠের চারিপাশে সমাবেত হয়। ডুমুরিয়া দলের নেতৃত্ব দেন ওসি এম মসিউর রহমান, গুটুদিয়া দলের নেতৃত্ব দেন চেয়ারম্যান মোস্তফা সরোয়ার। ভাল খেলার জন্য ডুমুরিয়া দলকে চ্যাম্পিয়ান ট্রফি তুলে দেন গুটুদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যন মোস্তফা সরোয়ার। এ সময় এক সংপ্তি বক্তব্য দেন ওসি এম মসিউর রহমান, চেয়ারম্যান মোস্তফা সরোয়ার, রঞ্জন কুমার তরফদার, শেখ আমজাদ হোসেন।
কাজী রফিকুল হাসান ৩১ জানুয়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ জামালপুরে অদ্ভুত আতঙ্ক বিরাজ করছে। এখন শীত মৌসুম। জামালপুর জেলার বিভিন্ন স্থানে ইসলামী মহাসম্মেলন শুরু হয়েছে। এ সম্মেলনকে ঘিরে জেলা জামায়াত সুসংগঠিত হচ্ছে। অনেকে ধারনা করেছে জেলা জামালপুর আন্ডার গ্রাউন্ডে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে জামায়াত আন্ডার গ্র্রাউন্ডে নেই। তারা প্রকাশ্যে মাঠে নেমেছে। তাদের ইন্ধন দিচ্ছে বিশেষ একটি চক্র। এ চক্রের মাধ্যমে গড়ে তুলেছে বিশাল অস্ত্র ভান্ডার। তাদের হাতে এমন কিছু অস্ত্র রয়েছে কর্মসূচী এলেই চোরাগোপ্তা হামলা শুরু করে। ইতিমধ্যে বিভিন্ন স্থানে হামলাও করেছে। তাদের হামলার ধরন এমন যা পুলিশ প্রশাসন বুঝতেই পাড়ছে না। জামায়াত সুসংগঠিত করার ল্েয মাদ্রাসাগুলোকে ব্যবহার করছে। একাধিক গোপন সূত্রে জানা গেছে দূর্গম চরাঞ্চালের মাদ্রাসাগুলো জামায়াতের মূল ঘাঁটি। ঐ সব মাদ্রাসায় অস্ত্র লুকিয়ে রেখেছে। তারা হরতালের নামে রৈরাজ্যকর কর্মসূচীও দিচ্ছে। গাড়ী-ঘোড়া ভাংচুরও করছে। বিএনপি হরতালের কর্মসূচী দিলেই জামায়াতের প্রকৃত চেহারা বেরিয়ে আসছে তারা কতটা মারমুখী। কর্মসূচী দেয়ার আগেই তারা মারমাট কাটকাট অবস্থা তৈরি করে ফেলেছে। জেলার রাজনৈতিক বিশেষকদের মতে জামায়াত বিএনপির কাঁধে পা রেখে হরিণ শিকার করার পায়তারা করছে। ইতিমধ্যে তারা অনেকদূর এগিয়েছে। নাশকতা করার ল্েয উঠতি বয়সের ক্যাডারদের ব্যবহার করছে। ঐসব ক্যাডারদের দিচ্ছে মোটা অংকের টাকা। টাকার বিনিময়ে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে। আর সাধারণ মানুষের জানমালের ব্যাপক য়তি হচ্ছে। জামায়াতের অগ্রযাত্রায় জেলার নিরীহ মানুষ আতংকিত হয়ে পড়েছে। স্থানীয় প্রশাসন জামায়াতকে কিভাবে সামাল দিবে তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। স্থায়ীয় প্রশাসনের উচিত এখনই ব্যবস্থা নেয়া। অদ্য জামায়াতের ডাকে জামালপুরে হরতাল পালিত হয়নি। তবে দূর পালার যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। তাই সচেতন মহল জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার দাবী জানিয়েছেন।
কাজী রফিকুল হাসান ৩১ জানুয়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ হায় একি দিন এসেছে। কী বিচিত্র সেলুকাস জামালপুরের প্রশাসন ! প্রশাসনের নাকের ডগায় বাস টার্মিনালে চলছে হাউজির নামে জুয়া। প্রতিদিন বাম্পার রাউন্ডে থাকছে লাখ টাকা। হাউজির খপ্পরে পড়ে অনেক পরিবার আজ নিঃস্ব। এদিকে জামতলী বাজার এলাকায় যাত্রার অশীল নাচে জেলাবাসী মগ্ন। এজন্য জেলাবাসী জেলা প্রশাসনকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ! এছাড়া মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর দেওয়াগঞ্জ, বকশীগঞ্জ,সরিষাবাড়ী ও জামালপুর সদর উপজেলায় যাত্রা হাউজি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিভিন্ন জেলার জুয়াড়–রা অংশ গ্রহণ করে থাকে। বিভিন্ন সুত্রমতে জানা গেছে, এসব অশীল কর্মকান্ড করার পেছনে সরকার দলীয় কতিপয় নেতা ওতোপ্রতোভাবে জড়িত রয়েছে। তাদের কারনে হাউজি যাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই সচেতন মহলে প্রশ্ন উঠেছে এসব কর্মকান্ড কবে নাগাদ বন্ধ হবে। জেলাবাসী উর্দ্ধতন মহলের হস্তপে কামনা করেছেন।
শেখ সারাফাত হুসাইন::ডুমুরিয়া, খুলনা::ডুমুরিয়ার সাজিয়াড়া শামছুল উলুম মাদ্রাসার জনপ্রিয় শিক সাবেক মুহাতামিম আলহাজ্ব হয়রত মাওঃ শহ্রত আলী (৮০) বার্ধক্য জনিত কারণে গতকাল বুধবার গভীর রাতে খুলনার একটি কিনিকে ইন্তেকাল (ইন্না ইল্লাহি.........রাজেউন) করেছেন। মৃত্যুকালে স্ত্রী, ৩ ছেলে, ৫মেয়ে সহ অসংখ্য গুনোগ্রাহী রেখে গেছেন। তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা এবং আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিবৃতি দিয়েছেন-সাজিয়াড়া মাদ্রাসার সভাপতি অধ্যাপক মুফতি আব্দুল কাইউম জামাদ্দার, মুহাতামিম মাওঃ মাহবুবুর রহমান, মাওঃ মোস্তাফ আহমেদ, মাওঃ আব্দুর রহমান, মুফতি আবু হানিফ, মাওঃ আব্দুল গফ্ফার, মাও আব্দুস সামাদ, মাওঃ আবুল হাসান, মাওঃ মেজবা উদ্দিন, মাওঃ ফখরুল হাসান, মাও মুজিবুর রহমান, মাওঃ শিহাব উদ্দিন, মাওঃ ইদ্রিস আলী, হাফেজ আব্দুল হাকিম, মাওঃ আতাউল্লাহ খান আলম ও জি,এম অহিদুজ্জামান প্রমুখ। সকালে তার জানাযা নামাজ শেষে পারিবারিক কবর স্থানে দাফন করা হয়।
শেখ সারাফাত হুসাইন::ডুমুরিয়া, খুলনা::ডুমুরিয়ার ভান্ডারপাড়ার বান্দা কলেজিয়েট স্কুল মাঠে গতকাল বুধবার সকালে আন্তঃ ইউনিয়ন ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা এবং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সহকারী শিা অফিসার এস,এম জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন-ভান্ডারপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান খান আলী মুনসুর। বক্তব্য রাখেন-শেখর রঞ্জন ঘোষ, চন্দনা রানী বিশ্বাস, ঊমা রানী মন্ডল, খান আব্দুর রশিদ, নূরন্নাহার, সরোজ কুমার বিশ্বাস, নিখিল রঞ্জন বৈরাগী, গীতা রানী বিশ্বাস, প্রতিভা মন্ডল, দ্বীনবন্ধু বৈরাগী, শুশান্ত মন্ডল, ঊষা রানী মন্ডল, শিউলী বিশ্বাস প্রমুখ। আলোচনা শেষে দৌড় , চকলেট দৌড়, ভারসম্য, দীর্ঘ লাফ, উচ্চ লাফ, গুপ্তধন উদ্ধার, রিলেরেস, ক্রিকেট বল নিপে ও অংকের দৌড় সহ বিভিন্ন খেলার মশাল প্রজ্বলনের মাধ্যমে প্রধান অতিথি উদ্বোধন ঘোষনা করেন।
জাহিদুর রহমান বিপ্লব/ফিরোজ খান, ডুমুরিয়া, খুলনা::আত্মমানবতার সেবায় এগিয়ে শীতার্থ দুস্থ মানুষের পাশে দাড়ানোর প্রত্যয় নিয়ে গতকাল বুধবার দুপুর ১২টায় ডুমুরিয়া উপজেলা সদরে দৈনিক পূর্বাঞ্চল পত্রিকার প থেকে কম্বল বিতরন করা হয়েছে। ডুমুরিয়া প্রেস কাব ভবনে কম্বল বিতরন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডুমুরিয়া প্রেস কাবের সভাপতি ও পূর্বাঞ্চল ভ্রাম্যমান সংবাদদাতা এম এ এরশাদ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: কামরুল হাসান, বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক পূর্বাঞ্চলের নির্বাহী সম্পাদক আহম্মাদ আলী খান, বার্তা সম্পাদক অরুন সাহা, শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন পূর্বাঞ্চল সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার ও শীত বস্ত্র বিতরন উপ কমিটির যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মাদ সাহেব আলী, স্টাফ রিপোর্টার প্রশান্ত কুমার বাছাড়, অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান শোভারানী হালদার, উপজেলা মুক্তি যোদ্ধা কমান্ডার নুরুল ইসলাম মানিক, খুলনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডুমুরিয়া ডিজিএম সুখ দেব সরকার, চেয়ারম্যান খান আলী মুনসুর, মোল্যা মোশাররফ হোসেন মফিজ, অধ্যাপক জি এম আমানুল্লাহ, মোল্যা মাহাবুবুর রহমান, উপজেলা জাপা সভাপতি গাজী গহর, সাবেক জেলা স্কুলের প্রধান শিক আবু সাইদ আহম্মেদ,ডুমুরিয়া প্রেস কাবের সাধারন সম্পাদক শেখ মাহাতাব হোসেন, আ’লীগ নেতা আসফার হোসেন জোয়াদ্দার, তহমিনা বেগম, ছাত্রলীগ সভাপতি মেহেদী হাসান রাজা, ভুমিজ কর্মকর্তা বাবুল হোসেন, বানিয়াখালী বাজার কমিটির সভাপতি আ: রশিদ, ব্যাবসায়ী জিন্নাত আলী খান, শেখ মুজিবর রহমান, মাসুদ রানা, সাংবাদিক ইলিয়াস হুসাইন, অরুন দেবনাথ, সুজিত কুমার মল্লিক প্রমুখ। প্রধান অতিথি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন আত্মমানবতায় মানুষ মানুষের পাশে দাড়ানোই পরম সেবা। সমাজের এই অবহেলিত মানুষের জন্য দৈনিক পূর্বাঞ্চল কতৃপরে মহতি উদ্যোদ দীর্ঘয়ূ কামনা করেন। বিশেষ অতিথি আহম্মাদ আলী খান বলেন দৈনিক পূর্বাঞ্চল সকল শ্রেণীর মানুষের সুখ দুঃখের কথা পত্রিকার মাধ্যমে তুলে ধরার পাশাপাশি আত্ম মানবতার সেবায় শীতবস্ত্র বিতরনের মধ্যদিয়ে মানুষের দোড়গোড়ায় কাজ করে চলছে। অপরদিকে দৈনিক পূর্বাঞ্চলের প থেকে শাহপুর এলাকায় বুধবার বিকেলে শীতবস্ত্র কম্বল বিতরন করা হয়েছে। শাহপুর বাজারের চাদনীতে কম্বল বিতরন অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন শাহপুর প্রতিনিধি ফিরোজ খান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য দেন দৈনিক পূর্বাঞ্চলের নির্বাহী সম্পাদক আহম্মাদ আলী খান বার্তা সম্পাদক অরুন সাহা, শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন পূর্বাঞ্চল সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার মোহাম্মাদ সাহেব আলী, স্টাফ রিপোর্টার প্রশান্ত কুমার বাছাড়, এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাজার কমিটির সভাপতি গাজী নিজাম উদ্দিন, সরদার মাহতাব উদ্দিন, আজিজুল হক খান, মো: সিরাজুল ইসলাম, মো: ইলতুত খান, জিল্লুর রহমান আকুঞ্জী, হাফিজুর রহমান প্রমুখ।
জি এম আব্দুস ছালাম, ডুমুরিয়া, খুলনা, ডুমুরিয়া উপজেলার পল্লীতে এক কিশোরী (১৪) প্রতিবেশী যুবক কর্তৃক ধর্ষিত। থানায় মামলা দায়ের ধর্ষক পলাতক।
পারিবারিক সুত্র জানান উপজেলার গোলনা গ্রামের দিনমজুর আজিজুর রহমান খানের কিশোরী কন্যা(১৪) সোমবার দুপুরে গোসল শেষে ঘরে ফিরে কাপড় পাল্টাতে থাকে। এ সময় প্রতিবেশী শফিকুল খানের ছেলে লম্পট যুবক সামসুর রহমান খান(২৩) বাড়ির সকলের চোখ ফাঁকি দিয়ে ঘরে ঢুকে পড়ে। কিশোরীর বোঝার আগে তার মুখ চেপে ধরে জোর পূর্বক ধর্ষন করলে দ্রুত ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। লজ্জায় কিশোরী এ ঘটনা বাড়ির কাউকে জানায় নি। রাতে সে অসুস্থ হয়ে পড়লে মায়ের কাছে ঘটনা টি খুলে বলে। এরপর কিশোরীর পরিবারের প থেকে ধর্ষকের পিতা শফিকুল কে ঘটনাটি জানানো হয়। সে বিষয়টি তার ছেলেকে মিথ্যা অপবাদ দেয়া হচ্ছে বলে ধমক দেয়। ভয়ে দিনমজুর আজিজুর রহমান স্থানীয় ইউপি সদস্য মোস্তফা খান কে জানায়। মোস্তফা খান ধর্ষককে বাড়িতে নিয়ে আসার জন্য তার পিতাকে চাপ দেয়। তাতেও কোন কাজ না হওয়ায় মঙ্গলবার রাতে কিশোরীর পিতা ডুমুরিয়া থানায় লম্পট যুবক সামসুর রহমানকে আসামী করে একটি ধর্ষন মামলা দায়ের করে। ডুমুরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ এম মসিউর রহমান জানান কিশোরীকে ডাক্তারী পরিার জন্য খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ধর্ষককে গ্রেফতারের জন্য চেষ্টা চলছে ।
পারিবারিক সুত্র জানান উপজেলার গোলনা গ্রামের দিনমজুর আজিজুর রহমান খানের কিশোরী কন্যা(১৪) সোমবার দুপুরে গোসল শেষে ঘরে ফিরে কাপড় পাল্টাতে থাকে। এ সময় প্রতিবেশী শফিকুল খানের ছেলে লম্পট যুবক সামসুর রহমান খান(২৩) বাড়ির সকলের চোখ ফাঁকি দিয়ে ঘরে ঢুকে পড়ে। কিশোরীর বোঝার আগে তার মুখ চেপে ধরে জোর পূর্বক ধর্ষন করলে দ্রুত ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। লজ্জায় কিশোরী এ ঘটনা বাড়ির কাউকে জানায় নি। রাতে সে অসুস্থ হয়ে পড়লে মায়ের কাছে ঘটনা টি খুলে বলে। এরপর কিশোরীর পরিবারের প থেকে ধর্ষকের পিতা শফিকুল কে ঘটনাটি জানানো হয়। সে বিষয়টি তার ছেলেকে মিথ্যা অপবাদ দেয়া হচ্ছে বলে ধমক দেয়। ভয়ে দিনমজুর আজিজুর রহমান স্থানীয় ইউপি সদস্য মোস্তফা খান কে জানায়। মোস্তফা খান ধর্ষককে বাড়িতে নিয়ে আসার জন্য তার পিতাকে চাপ দেয়। তাতেও কোন কাজ না হওয়ায় মঙ্গলবার রাতে কিশোরীর পিতা ডুমুরিয়া থানায় লম্পট যুবক সামসুর রহমানকে আসামী করে একটি ধর্ষন মামলা দায়ের করে। ডুমুরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ এম মসিউর রহমান জানান কিশোরীকে ডাক্তারী পরিার জন্য খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ধর্ষককে গ্রেফতারের জন্য চেষ্টা চলছে ।
জি এম আব্দুস ছালাম, ডুমুরিয়া, খুলনা, গতকাল বুধবার সকালে খুলনা থেকে প্রকাশিত “দৈনিক পূর্বাঞ্চল” পত্রিকার প থেকে ডুমুরিয়া প্রেসকাবে শীতার্থ মানুষের মাঝে ১০০ কম্বল বিতরণ করা হয়। কম্বল বিতরন কালে পত্রিকার স্থানীয় প্রতিনিধি জাহিদুর রহমান বিপ্লব সহ প্রেসকাবের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অপরদিকে ডুমুরিয়া উপজেলা পরিষদের কর্মকর্তাদের উদ্যোগে শীতার্থ মানুষের মাঝে ৩৪টি কম্বল উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুল হাসান বিতরন করেন।
কাজী রফিকুল হাসান ৩০ জানুয়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ সারাদেশে বিভিন্ন মহাসড়কগুলো বেহাল অবস্থা বিরাজ করছে। যোগাযোগ মন্ত্রীর নির্দেশ উপাে করে সড়কগুলো উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। সেদিক দিয়ে জামালপুর জেলা পিছিয়ে নেই। জেলার প্রতিটি মহা সড়ক এতটা বেহাল অবস্থা বাস,ট্রাক চলাচল দূরের কথা ছোটখাটো যান চলাচল করা দূরহ হয়ে পড়েছে। খানা খন্দকে ভরে গেছে। খানা খন্দকের কারনে প্রায় প্রতিদিন ছোটখাটো দূর্ঘটনা লেগেই রয়েছে। বিশেষ করে জামালপুর-ময়মনসিংহ,জামালপুর-টাংগাইল,জামালপুর-সরিষাবাড়ী,জামালপুর-মেলান্দহ, জামালপুর-মাদারগঞ্জ,জামালপুর-ইসলামপুর,জামালপুর-দেওয়াগঞ্জ,জামালপুর-বকশীগঞ্জ মহাসড়কগুলো এতোটাই বেহাল সড়কে তৈরী হয়েছে বড় বড় খানা খন্দক। এসব সড়কে প্রতিদিন শতশত বাস ট্রাক জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। এসড়কগুলো সওজ বিভাগের। যোগাযোগ মন্ত্রী জেলার সড়কগুলো উন্নয়ন করার জন্য সওজ বিভাগকে নির্দেশ দেন। মন্ত্রীর নির্দেশে কিছু সড়কের উন্নয়ন করলেও তিন মাসের মাথায় কার্পেটিং উঠে আগের অবস্থায় ফিরে গেছে। চলাচলকারী বাস-ট্রাক চালকরা এ প্রতিবেদকে জানান সড়কগুলোর বেহাল অবস্থার কারনে ঝুঁকি নেয়ে চলতে হচ্ছে। সংস্কার না করলে যে কোন মূহুর্তে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে।
কাজী রফিকুল হাসান ৩০ জানুয়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ জামালপুরের কৃষি শিল্প বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। এ জেলার কৃষকরা সবজি চাষের উপর নির্ভরশীল। সবজি চাষ ও বিক্রি করে আয় করছে হাজার হাজার টাকা। আজ তারা স্বাবলম্বী। মেলন্দহ, মাদারগঞ্জ, বকশীগঞ্জ, সরিষাবাড়ী ও জামালপুর সদর উপজেলার চরাঞ্চলগুলো সবজি চাষে সমৃদ্ধ। এসব উপজেলার কৃষকরা এ প্রতিবেদককে জানান, সবজি উৎপাদন করতে সার বীজ কীটনাশকের প্রয়োজন হয়। সার,বীজ ও কীটনাশকের দাম দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এসব সামগ্রীর দাম এতটা বেড়েছে যা সবজি উৎপাদন ও বিক্রি করে কাটিয়ে উঠা সম্ভব হচ্ছে না। যার জন্যে কৃষকরা চরম বিপাকে পড়েছে। স্থানীয় কৃষি বিভাগের সাথে যোগাযোগ করলে তারা বলেন, দেশের অর্থনীতির মূল চাবিকাঠি কৃষির উপর নির্ভরশীল। কৃষকরা ১৫ কোটি মানুষের আহার যোগায়। তারা বিপর্যস্ত হয়ে পড়লে দেশের অর্থনীতির মেরুদন্ড ভেঙ্গে পড়বে। আগে কৃষি শিল্পকে বাঁচাতে হবে। কৃষি শিল্পকে বাঁচাতে হলে সার বীজ কীটনাশকের দাম কমাতে হবে। তাহলে কৃষকরা সবজিসহ বিভিন্ন ফসল উৎপাদনে আগ্রহী হয়ে পড়বে। এদিকে সরকার কৃষি পন্যের মূল্য নির্ধারনে গড়িমসি করে থাকে। ফলে গ্রামীণ অর্থনীতি ভেঙ্গে পড়েছে ।
জাহিদুর রহমান বিপ্লব,ডুমুরিয়া, খুলনা: ডুমুরিয়া আন্ত প্রাথমিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান গতকাল মঙ্গলবার সকালে সাহস ইউনিয়নের ১৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিযোগীতা সাহস নোয়াকাটি মাধ্যমিক বিদ্যলয়ের স্কুল প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হয়। ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উদ্ধোধন করেন সাহস ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোল্যা মাহবুবুর রহমান। এ উপল্েয এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। নোকাকাটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিকিা আমেনা বেগমের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন কুখিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক দেবাশীষ চন্দ্র চন্দ, মৃনাল কান্তি রায়, শেখ নজরুল ইসলাম, লুৎফর রহমান, শেখ অদুদ, মকবুল হোসেন প্রমুখ। সভা শেষে বিভিন্ন ইভেন্টের প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়।
কাজী রফিকুল হাসান ২৯ জানুয়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ কি বিচিত্র সেলুকাস এই দেশ। আইন থাকলেও প্রয়োগ নেই। সরকার চিকিৎসা সেবার প্রতি যথেষ্ট যতœবান। যাতে সাধারণ মানুষ চিকিৎসা সুবিধা থেকে বঞ্চিত না হয়। চিকিৎসা সেবার নামে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে দুর্নীতির রাম রাজত্ব কায়েম হয়েছে। ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নেই কোন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার। অপারেশন থিয়েটার এক্সরে মেশিন থাকলেও আধুনিক যন্ত্রপাতির অভাবে রোগীরা সুচিকিৎসা পাচ্ছে না। যারজন্যে রোগীদের ময়মনসিংহ ও ঢাকায় যেতে হচ্ছে। সরেজমিনে হাসাপাতাল ঘুরে দেখা গেছে প্রতি ওয়ার্ডে এমন নোংরা চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না। বিশেষ করে গাইনি বিভাগে ঢুকলে দুর্গন্ধে নাকে রুমাল দিতে হয়। এছাড়া ইদানিং হাসপাতালটি দালাল চক্রের হাতে জিম্মি। রোগী ভর্তি থেকে শুরু করে ওষুধ চুরি দালাল চক্র ওতোপ্রতোভাবে জড়িত রয়েছে। ওষুধ চুরি করে হাসপাতালের কিছু কর্মচারী আঙ্গুল ফুলে কলাগাছে পরিণত হয়েছে। এদিকে কয়েকজন রোগী এ প্রতিবেদকের নিকট অভিযোগ করেন হাসপাতালের ডাক্তারা সব সময় বাইরের কিনিক নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। রোগী গেলে ডাক্তার সরাসরি বলেন অমুক কিনিকে আসবেন সেখানে ভালোভাবে দেখবো। তাই অভিজ্ঞ মহল মনে করে চিকিৎসা ব্যবস্থার এই হাল হলে সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে।
কাজী রফিকুল হাসান ২৯ জানুয়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ কৃষকদের স্বাবলম্বী করার জন্য কৃষি বিজ্ঞানীরা নতুন নতুন জাতের ধান আবিষ্কার করছেন। এসব ধান চাষ করে কৃষকরা দেশকে খাদ্যে স্বয়ং সম্পূর্ণ করেছেন। বিনা ধান-৭ চাষ করলে দেশের অর্থনীতিতে পরিবর্তন আনতে পারে। কৃষি বিভাগ এ ধানকে জনপ্রিয় করার ব্যাপক কর্মসূচী হাতে নিয়েছে। কৃষি বিভাগ বিনা ধান-৭ সম্পর্কে এ প্রতিবেদকে জানান, বিনা ধান-৭ অন্যান্য ধানের চেয়ে ভিন্ন। ফলন ভালো হয়। খরচ একেবারে কম। ১ বিঘা জমিতে ৩০/৩৫ মণ ধান উৎপাদন হয়ে থাকে। বিনা ধান-৭ জামালপুরের কৃষকরা এখনও চাষ করেনি। এ ধানকে জনপ্রিয় করার জন্য উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা মাঠে নেমে পড়েছেন। কৃষকদেরকে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। আশা করা যাচ্ছে জামালপুর সদর উপজেলার লক্ষ্মীরচর, রায়ের চর, টেবির চর, তুলসীর চর, কাদিয়ার চর, চর গজারিয়া, চর যথার্থপুর, কুলুর চর, চর হামিদপুর, বাঁশচড়া, হামিদপুর, শ্রীপুর শাহবাজপুর, বলাইয়ের চর, দিগপাইত, নারিকেলী, ছোনটিয়া, মেষ্টা, হাজীপুর, ছাতিয়ানী, তিতপলা, ইটাইল, নান্দিনা, নরুন্দী,রশিদপুর, শরীফপুর সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকার কৃষকরা এ ধান চাষ করার উদ্দ্যোগ নিয়েছে। এছাড়া মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ,সরিষাবাড়ী উপজেলার কৃষি কর্মকর্তাগণ বিনা ধান-৭ কৃষকদের মধ্যে নতুন করে আশা জাগিয়ে তুলবে। এ উপজেলার মাটি বিনা ধা-৭ চাষ করার উপযোগি। সেই জন্য উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তাগণ মাঠে নেমে পড়েছেন। কৃষকদের বাড়ী বাড়ী যেয়ে বুঝাচ্ছেন। কৃষকদের ব্যাপক আগ্রহ জন্মেছে। ডাংধরা,পারারামপুর, হাতীবান্দা, বাগারচর, বাট্টাজোড়, চিকাজানী, মহাদান, ভাটারা, কামরাবাদ, পুগলদিঘা, সাতপোয়া,দোয়াইল ও আওনা এলাকায় ব্যাপকভাবে এ ধান চাষ হবে। এ ধান দেশের অর্ধনীতিকে পরিবর্তন করে দিবে।
জাহিদুর রহমান বিপ্লব, ডুমুরিয়া, খুলনা:: ডুমুরিয়া উপজেলা সমাজ সেবা অধিদপ্তরের উদ্যোগে গতকাল সোমবার সকালে ৬টি গ্রামের ৬৯জন ঋণ গ্রহীতার মাঝে সুদ মুক্ত ঋণ বিতরন করা হয়েছে। এ উপল্েয এক আলোচনা সভা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান গাজী আ: হাদী। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন ভাইস চেয়ারম্যান রনজিত সরদার ও শোভারানী হালদার, অধ্য শফিকুল ইসলাম, অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সমাজ সেবা কর্মকর্তা মেহেদী আল মাসুদ প্রমুখ। সভা শেষে ৬ ল ৫০ হাজার টাকা ঋণ প্রদান করা হয়।
কাজী রফিকুল হাসান ২৮ জানুয়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ শীতের মৌসুমে জামালপুরের গ্রাম শহরের মোড়ে বানিজ্যিক ভাবে চলছে পিঠা তৈরির কাজ। শীতের আগ থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে মৌসুম শুররুর সঙ্গে সঙ্গে ব্যবসা পাতিয়ে বসেছেন পিঠা ব্যবসায়ীরা। এসব ব্যবসায়ীরা অধিকাংশ হচ্ছেন নারী। শহর ও গ্রামের মোড়ে মোড়ে বা জনসমাস্থলে পিঠা তৈরি করে সরাসরি বিক্রি করা হচ্ছে। তাতে অনেক অভাবী পরিবারে সচ্ছতা ফিরে এসেছে। পিঠা ব্যবসায় খুব বেশি পূঁজি লাগেনা। তাদের মূল পূঁজি লাগে জ্বালানী হিসাবে খড়ি ও চালের গুড়া। পিঠা বিক্রির জন্য কেউ কেউ বসার ব্যবস্থাও করেছেন। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পিঠা কেনার জন্য ভিড় লেগে যায়। ভাপা, চিতই পিঠা, মুঠা পিঠা বেশি বিক্রি হয়। পিঠা বিক্রেতাদের সাথে কথা বললে তারা জানান, চিতই পিঠা ৩ থেকে ৫ টাকা আর ভাপা পিঠা ৫ টাকা করে বিক্রি হয়। তাতে খরচ বাদে দৈনিক আয় হয় ৩০০/৫০০ টাকা। অনেক মহিলা বিক্রি করে স্বচ্ছল হয়ে পড়েছে। শহরের রেলস্টেশন, বাসটার্মিনাল চত্বর, মালগুদাম রোড,কাচারীপাড়া মোড়, পাঁচ রাস্তার মোড়, দয়াময়ী মোড় সহ আরো বিভিন্ন মোড়ে পিঠা বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর,দেওয়াগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলার বিভিন্ন মোড়ে ও গ্রামের মোড়ে পিঠা বিক্রির ধুম পড়েছে। ফলে অনেক মহিলা শীতের পিঠা বিক্রি করে দারিদ্রতাকে জয় করে ফেলেছে।
কৃষি ও কৃষক
কাজী রফিকুল হাসান ২৮ জানুয়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ জলবায়ুর বিরুপ প্রভাব মোকাবেলায় পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বৃহত্তর জামালপুর জেলার পাহাড়ী এলাকায় কাসাভা স্থানীয় নাম সিমলা আলু চাষ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। অল্প পরিশ্রমে আবাদ করা যায় এবং খাবার ও পুষ্টির চাহিদা মেটায়। সাধারণতঃ পাহাড়ী এলাকায় কাসাভা চাষ বেশি পরিমাণে হয়ে থাকে। বিশেষ করে আদিবাসীরা কাসাভা চাষ বেশি করে। স্থানীয় কৃষি বিভাগ খাদ্যের চাহিদা মেটানোর ল্েয কৃষকদের কাসাভা চাষে উদ্বুদ্ধ করছে। কৃষি বিভাগের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন, কাসাভা চাষ করা খুবই সহজ। কাসাভা গাছের কান্ড পুতে রাখলেই গাছ হয়। একটি গাছ থেকে ১০ খেকে ১৫টি কাসাভা পাওয়া যায়। বিঘা প্রতি গড়ে ৩০ থেকে ৪০ মণ কাসাভা উৎপাদন হয়। বৃহত্তর জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ, নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতি ও শ্রীবর্দী এলাকায় সব চেয়ে বেশি চাষ হয়। কাসাভা সম্পর্কে জেনারেল হাসপাতালের ডাক্তার ও সরকারি জাহেদা শফির কলেজের খাদ্য ও পুষ্টি বিভাগের শিক এ প্রতিবেদককে জানান কাসাভাতে পুষ্টিমান সবচেয়ে বেশি। উচ্চ হইড্রেড সমৃদ্ধ খাবার। ভাত রুটির বিকল্প হিসাবে কাসাভার গুরুত্ব অপরিসীম। কৃষি বিভাগ আরো জানান, কাসাভা গাছে কোন রোগবালাই হয় না। কীটনাশকের প্রয়োজন নেই। কাসাভা কৃষকদের ভাগ্যের চাকা বদলে দিয়েছে।
কাজী রফিকুল হাসান ২৮ জানুয়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ জলবায়ুর বিরুপ প্রভাব মোকাবেলায় পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বৃহত্তর জামালপুর জেলার পাহাড়ী এলাকায় কাসাভা স্থানীয় নাম সিমলা আলু চাষ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। অল্প পরিশ্রমে আবাদ করা যায় এবং খাবার ও পুষ্টির চাহিদা মেটায়। সাধারণতঃ পাহাড়ী এলাকায় কাসাভা চাষ বেশি পরিমাণে হয়ে থাকে। বিশেষ করে আদিবাসীরা কাসাভা চাষ বেশি করে। স্থানীয় কৃষি বিভাগ খাদ্যের চাহিদা মেটানোর ল্েয কৃষকদের কাসাভা চাষে উদ্বুদ্ধ করছে। কৃষি বিভাগের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন, কাসাভা চাষ করা খুবই সহজ। কাসাভা গাছের কান্ড পুতে রাখলেই গাছ হয়। একটি গাছ থেকে ১০ খেকে ১৫টি কাসাভা পাওয়া যায়। বিঘা প্রতি গড়ে ৩০ থেকে ৪০ মণ কাসাভা উৎপাদন হয়। বৃহত্তর জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ, নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতি ও শ্রীবর্দী এলাকায় সব চেয়ে বেশি চাষ হয়। কাসাভা সম্পর্কে জেনারেল হাসপাতালের ডাক্তার ও সরকারি জাহেদা শফির কলেজের খাদ্য ও পুষ্টি বিভাগের শিক এ প্রতিবেদককে জানান কাসাভাতে পুষ্টিমান সবচেয়ে বেশি। উচ্চ হইড্রেড সমৃদ্ধ খাবার। ভাত রুটির বিকল্প হিসাবে কাসাভার গুরুত্ব অপরিসীম। কৃষি বিভাগ আরো জানান, কাসাভা গাছে কোন রোগবালাই হয় না। কীটনাশকের প্রয়োজন নেই। কাসাভা কৃষকদের ভাগ্যের চাকা বদলে দিয়েছে।
কৃষি ও কৃষক
কাজী রফিকুল হাসান ২৮ জানুয়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ জলবায়ুর বিরুপ প্রভাব মোকাবেলায় পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বৃহত্তর জামালপুর জেলার পাহাড়ী এলাকায় কাসাভা স্থানীয় নাম সিমলা আলু চাষ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। অল্প পরিশ্রমে আবাদ করা যায় এবং খাবার ও পুষ্টির চাহিদা মেটায়। সাধারণতঃ পাহাড়ী এলাকায় কাসাভা চাষ বেশি পরিমাণে হয়ে থাকে। বিশেষ করে আদিবাসীরা কাসাভা চাষ বেশি করে। স্থানীয় কৃষি বিভাগ খাদ্যের চাহিদা মেটানোর ল্েয কৃষকদের কাসাভা চাষে উদ্বুদ্ধ করছে। কৃষি বিভাগের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন, কাসাভা চাষ করা খুবই সহজ। কাসাভা গাছের কান্ড পুতে রাখলেই গাছ হয়। একটি গাছ থেকে ১০ খেকে ১৫টি কাসাভা পাওয়া যায়। বিঘা প্রতি গড়ে ৩০ থেকে ৪০ মণ কাসাভা উৎপাদন হয়। বৃহত্তর জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ, নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতি ও শ্রীবর্দী এলাকায় সব চেয়ে বেশি চাষ হয়। কাসাভা সম্পর্কে জেনারেল হাসপাতালের ডাক্তার ও সরকারি জাহেদা শফির কলেজের খাদ্য ও পুষ্টি বিভাগের শিক এ প্রতিবেদককে জানান কাসাভাতে পুষ্টিমান সবচেয়ে বেশি। উচ্চ হইড্রেড সমৃদ্ধ খাবার। ভাত রুটির বিকল্প হিসাবে কাসাভার গুরুত্ব অপরিসীম। কৃষি বিভাগ আরো জানান, কাসাভা গাছে কোন রোগবালাই হয় না। কীটনাশকের প্রয়োজন নেই। কাসাভা কৃষকদের ভাগ্যের চাকা বদলে দিয়েছে।
কাজী রফিকুল হাসান ২৮ জানুয়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ জলবায়ুর বিরুপ প্রভাব মোকাবেলায় পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বৃহত্তর জামালপুর জেলার পাহাড়ী এলাকায় কাসাভা স্থানীয় নাম সিমলা আলু চাষ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। অল্প পরিশ্রমে আবাদ করা যায় এবং খাবার ও পুষ্টির চাহিদা মেটায়। সাধারণতঃ পাহাড়ী এলাকায় কাসাভা চাষ বেশি পরিমাণে হয়ে থাকে। বিশেষ করে আদিবাসীরা কাসাভা চাষ বেশি করে। স্থানীয় কৃষি বিভাগ খাদ্যের চাহিদা মেটানোর ল্েয কৃষকদের কাসাভা চাষে উদ্বুদ্ধ করছে। কৃষি বিভাগের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন, কাসাভা চাষ করা খুবই সহজ। কাসাভা গাছের কান্ড পুতে রাখলেই গাছ হয়। একটি গাছ থেকে ১০ খেকে ১৫টি কাসাভা পাওয়া যায়। বিঘা প্রতি গড়ে ৩০ থেকে ৪০ মণ কাসাভা উৎপাদন হয়। বৃহত্তর জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ, নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতি ও শ্রীবর্দী এলাকায় সব চেয়ে বেশি চাষ হয়। কাসাভা সম্পর্কে জেনারেল হাসপাতালের ডাক্তার ও সরকারি জাহেদা শফির কলেজের খাদ্য ও পুষ্টি বিভাগের শিক এ প্রতিবেদককে জানান কাসাভাতে পুষ্টিমান সবচেয়ে বেশি। উচ্চ হইড্রেড সমৃদ্ধ খাবার। ভাত রুটির বিকল্প হিসাবে কাসাভার গুরুত্ব অপরিসীম। কৃষি বিভাগ আরো জানান, কাসাভা গাছে কোন রোগবালাই হয় না। কীটনাশকের প্রয়োজন নেই। কাসাভা কৃষকদের ভাগ্যের চাকা বদলে দিয়েছে।
শেখ সারাফাত হুসাইন:ডুমুরিয়া, খুলনা:: দেশের ২৬হাজার বে-সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করন করায় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়ে গতকাল রোববার বিভিন্ন জেলার শিক প্রতিনিধিরা ঢাকায় বিশাল আনন্দ মিছিল বের করে। মিছিল শেষে শিক প্রতিনিধিরা জাতীর জনক বঙ্গ বন্ধুর ৩২ নং ধানমন্ডীতে যায়। পরে খুলনা বিভাগের শিক প্রতিনিধিরা আওয়ামীলীগ নেতা অজয় সরকারের এক মত বিনিমিয় সভা করে। এ সময় বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় শিক নেতা এম এম সুলতান আহম্মেদ, খুলনা জেলা শাখার সভাপতি মফিজুর রহমান, সাধারন সম্পাদক ওদুদুর রহমান, অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন বিকাশ মন্ডল, মোসলেম উদ্দিন, রঞ্জন মন্ডল, বিলাশ মন্ডল, পরিতোষ মন্ডল, নারায়ন মন্ডল, প্রভাত সরকার, খলিলুর রহমান, বৃহস্পতি মন্ডল, আশুতোষ মন্ডল ফেরদাউস শেখ, প্রমুখ। সভায় আ’লীগ নেতা শিকদের বলেন বর্তমান প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দোশের ২৬ হাজার শিা প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় করন করেছে। তিনি আরো বলেন শিকদের বিভ্রান্ত হওয়ার কোন কারন নেই। সরকার শিার মান উন্নয়নে শিকদের সকল দাবী পূরন করে সরকারী করণ করেছে। তিনি আগামী নির্বাচনে নৌকায় ভোট দিয়ে আবার বর্তমান সরকারকে মতায় প্রতিষ্ঠিত করে জননেত্রীর সকল স্বপ্ন বাস্তবায়নের আহবান জানান।
জাহিদুর রহমান বিপ্লব ডুমুরিয়া, খুলনা::বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্র দল সাহস ইউনিয়ন শাখার নবগঠিত কমিটির পরিচিতি সভা উপল্েয রোববার বিকেলে সাহস ইউনিয়ন ছাত্র দলের উদ্যোগে ইউপি ভবনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ছাত্র নেতা ওবায়দুর রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য দেন জেলা ছাত্র দলের সভাপতি শেখ কামরান হাসান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন শেখ মসিউর রহমান লিটন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন উপজেলা ছাত্র দলের আহবায়ক শেখ ফরহাদ হোসেন, যুগ্ম আহবায়ক মোল্যা মনিরুল ইসলাম, ফেরদাউস গাজী, শফিকুল ইসলাম, আ: আজিজ, হেমায়েত রশিদ, গাজী মসিউর রহমান, শিহাব উদ্দিন বাদসা ফয়সাল, বাবুল শেখ প্রমুখ।
জাহিদুর রহমান বিপ্লব ডুমুরিয়া, খুলনা::ডুমুরিয়ার খর্নিয়া বাজারের বিসিআইসি ডিলার বরাদ্দকৃত টিএসপি সার ও উত্তোলন না করিয়া নিম্ন মানের চায়না সার আনিয়া বিক্রি করায় এলাকার কৃষকরা গতকাল রবিবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সার বীজ মনিটরিং কমিটির সভাপতি মো: কামরুল হাসানের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে। অভিযোগে সুত্রে জানা গেছে খর্নিয়া বাজারের মেসার্স রুপালী কৃষি ভান্ডারের প্রো: মো: আলাল উদ্দিন মোড়ল বিসিআইসি ডিলার গত সেপ্টেম্বর ২০১২ মাসের টিএসপি বরদ্দপায় ৫.৭৫ টন ১১৫বস্তা তিনি যথাসময় উত্তলন না করিয়া চলতি বছরের জানুয়ারীতে এই সার উত্তলন করেন। সারটি লিবানন থেকে আমদানী হওয়ার কথা থাকলেও তিনি চায়না নিম্ন মানের সার উত্তলন করে বিক্রি করছেন। এলাকার কৃষকরা নিম্ন মানের চায়না সার কিনে বিপাকে পড়ছে। এ ঘটনায় এলাকাবাসীর প থেকে আনিচুর জামান শেখ সোহাগ মোড়ল নামক দুই ব্যক্তি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ পত্র দায়ের করেছে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: কামরুল হাসান বলেন সার সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পেয়েছি সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
জাহিদুর রহমান বিপ্লব ডুমুরিয়া, খুলনা:: গতকাল গভীর রাতে ডুমুরিয়ায় দনি কালিকাপুর এলকায় বাংলালিংক টাওয়ারে চুরি করার সময় ৬ জন চোর কে আটক করেছে ডুমুরিয়া থানা পুলিশ। তাদের কাছ থেকে টাওয়ারের ব্যবহৃত উচ্চ মতা সম্পন্ন ৩টি ব্যাটারী ও একটি “প্রেস” লেখা টয়োটা করোলা ছাইয়ে রঙের গাড়ী উদ্ধার করেছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সুত্রে জানা গেছে রোববার রাত ১২টার দিকে ডুমুরিয়া উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের দেলভিটা নামক স্থানে বাংলালিংক টাওয়ারের সামনে একটি টয়োটা গাড়ীতে ৬যুবক এসে নামে তারা টাওয়ারের ভিতরে প্রবেশ করে টাওয়ারের বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দেয় । এ ঘটনাটি জানতে পেরে স্থানীয় লোকজন বানিয়াখালী ক্যাম্প পুলিশ কে খবর দেয়। পরে ডুমুরিয়া থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল থেকে হাতে নাতে ৬ যুবককে আটক করে। আটককৃতরা হলেন পিরোজপুর জেলার ভান্ডারিয়া থানার হামিদ শিকদারের ছেলে মাসুদ শিকদার(২৬), খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা থানার হাটবাটি গ্রামের চিত্ত মন্ডলের ছেলে শেখর মন্ডল(২২), বাগেরহাট জেলার মোড়ল গঞ্জ থানার কেয়ার বাজার গ্রামের জলিল মোল্যার ছেলে আলামিন (২০) বাগেরহাট জেলার কচুয়া থানার চরকাঠি গ্রামের নুরইসলাম শেখের ছেলে জুয়েল শেখ(২৪), খুলনা শহরের পূর্ববানিয়াখামার লোহার গেট এলাকার হাবিবুর রহমানের ছেলে সাবেক (বাংলালিংক কর্মচারী)রিজাউল করিম (২৪) ও খুলনা শহরের ছোট বয়রা হাজী ফয়জুদ্দিন সড়কের বাসিন্দা আকবর আলীর ছেলে আশফাকুল (২৭) সাবেক (বাংলালিংক কর্মচারী), আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছে থাকা টাওয়ার থেকে খোলা উচ্চ মতা সম্পন্ন ৩টি চায়না ব্যাটারী এবং টুলবক্স ও তাদের ব্যবহৃত ছাইয়ে রঙের টয়োটা করোলা গাড়ী উদ্ধার করা হয়। এ ব্যাপারে ডুমুরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ এম মশিউর রহমান বলেন রাত ৩টার দিকে মোবাইল ফোনে খবর পেয়ে টহল পুলিলের একটি দল ঘটনাস্থলে যায় এবং চোরদের আটক করে থানায় নিয়ে আসে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সুত্রে জানা গেছে রোববার রাত ১২টার দিকে ডুমুরিয়া উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের দেলভিটা নামক স্থানে বাংলালিংক টাওয়ারের সামনে একটি টয়োটা গাড়ীতে ৬যুবক এসে নামে তারা টাওয়ারের ভিতরে প্রবেশ করে টাওয়ারের বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দেয় । এ ঘটনাটি জানতে পেরে স্থানীয় লোকজন বানিয়াখালী ক্যাম্প পুলিশ কে খবর দেয়। পরে ডুমুরিয়া থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল থেকে হাতে নাতে ৬ যুবককে আটক করে। আটককৃতরা হলেন পিরোজপুর জেলার ভান্ডারিয়া থানার হামিদ শিকদারের ছেলে মাসুদ শিকদার(২৬), খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা থানার হাটবাটি গ্রামের চিত্ত মন্ডলের ছেলে শেখর মন্ডল(২২), বাগেরহাট জেলার মোড়ল গঞ্জ থানার কেয়ার বাজার গ্রামের জলিল মোল্যার ছেলে আলামিন (২০) বাগেরহাট জেলার কচুয়া থানার চরকাঠি গ্রামের নুরইসলাম শেখের ছেলে জুয়েল শেখ(২৪), খুলনা শহরের পূর্ববানিয়াখামার লোহার গেট এলাকার হাবিবুর রহমানের ছেলে সাবেক (বাংলালিংক কর্মচারী)রিজাউল করিম (২৪) ও খুলনা শহরের ছোট বয়রা হাজী ফয়জুদ্দিন সড়কের বাসিন্দা আকবর আলীর ছেলে আশফাকুল (২৭) সাবেক (বাংলালিংক কর্মচারী), আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছে থাকা টাওয়ার থেকে খোলা উচ্চ মতা সম্পন্ন ৩টি চায়না ব্যাটারী এবং টুলবক্স ও তাদের ব্যবহৃত ছাইয়ে রঙের টয়োটা করোলা গাড়ী উদ্ধার করা হয়। এ ব্যাপারে ডুমুরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ এম মশিউর রহমান বলেন রাত ৩টার দিকে মোবাইল ফোনে খবর পেয়ে টহল পুলিলের একটি দল ঘটনাস্থলে যায় এবং চোরদের আটক করে থানায় নিয়ে আসে।
জাহিদুর রহমান বিপ্লব ডুমুরিয়া, খুলনা::ডুমুরিয়ার জিকেএসকে আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ২০১৩ সালের এসএসসি পরীার্থীদের বিদায় সংবধর্না অনুষ্ঠান গতকাল রোববার সকালে স্কুল প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হয়। স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি এফ এম কামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য দেন সাহস ইউপি চেয়ারম্যান মোল্যা মাহবুবুর রহমান। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন প্রধান শিক হারুনার রশিদ, মোহাম্মদ আলী গাজী, এস এম হায়দার আলী, জাহাঙ্গীর হোসেন, আলহাজ্ব শেখ আ: জলিল, জাহাতাব হোসেন গোলদার, আ: জলিল, মসিউর রহমান লিটন, হাদিউজ্জামান, আ: মান্নান, ইউপি সদস্য সুরুজ আলম প্রমুখ।
সুজিত মল্লিক::ডুমুরিয়া প্রতিনিধিঃ ডুমুরিয়ায় চুকনগর দিব্যপল্লী মাধ্যমিক স্কুলের সভাপতি কর্তৃক দু’ ছাত্র কে মারপিট করার প্রতিবাদে এলাকার অভিভাবক ও ছাত্রদের মাঝে চরম ক্ষোভ ও উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। প্রতিবাদ কারীরা সভাপতি অপসারনের দাবী জানিয়ে দেওয়ালে দেওয়ালে পোষ্টার ও হ্যান্ডবিল বিলি করেছে। প্রতিবাদ কারী ও স্কুল সুত্রে জানা যায়,বার্ষিক উৎসব ও আনন্দ ভ্রমন উপলক্ষে উপজেলা দিব্যপল্লী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ,অভিভাবক প্রতিনিধি ও ছাত্র/ ছাত্রীরা গত মঙ্গলবারে নড়াইলে স্বপ্ন বীথি ও নিরিবিলি পার্কে পিকনিকে যায়। যাওয়ার সময় স্কুলের দশম শ্রেনীর ছাত্র রাহুল সানা ও নাইমুর রহমান দুর্জয় সহ ৫/৬ জন ছাত্র বসার চেয়ার ও বাসের গ্লাস ভাংচুর করে। ঘটনাটি নিয়ে বাস থেকে নেমে স্কুলের সভাপতি আব্দুর সালাম মহলদার ্ওই ছাত্রদের ডেকে শুনা শুনির এক পর্যায়ে তাদেরকে চড় থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনার পর এলাকার কতিপয় অভিভাবক ছাত্র/ ছাত্রীদের মাঝে চরম ক্ষোভ ও উত্তেজনা দেখা দেয়। তারা স্কুলের সভাপতি সালাম মহলদারের অপসারনের দাবীতে দেওয়ালে দেওয়ালে হাতে লেখা পোষ্টার ও হ্যান্ড বিল প্রচার বিলি করে। স্কুলের ছাত্র নাইমুর রহমান দুর্জয় জানায়, স্কুল থেকে স্যারেরা নাটরে পিকনিকে যাওয়ার কথা বলে আমাদের কাছ থেকে তিন শত টাকা নেয়। কিন্ত ধার্যকৃত টাকা নিয়ে নাটরে না যেয়ে নড়াইলে যাওয়ায় আমরা প্রতিবাদ করে চেয়ার ও বাসের গ্লাস ভেঙ্গে ফেলি। এর পর সভাপতি সাহেব আমাদেরকে ডেকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে মারপিট করেন। স্কুলের সভাপতি সালাম মহলদার ঘটনার স্বীকার করে বলেন পিকনিকে যাওয়ার সময় ওই ছাত্ররা পথিমধ্যে মেয়েদের সাথে খারপ আচরন , বসার চেয়ার ও বাসের গ্লাস ভাংচুর করে। আমি ডেকে তাদের কাছে জানতে চাইলে আমার সাথে অসৌজন্য মুলক আচারন করায় দু’জনকে দুটি চড় মেরেছি। স্কুলের প্রধান শিক্ষক বজলুর রহমান জানান, পিকনিকের যাওয়ার ঘটনায় একটি জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনাটি নিরসনের চেষ্টা চলছে। অপার একটি সুত্রে জানা যায়, মারপিটের শিকার দুর্জয় স্থানীয় আঃ হামিদের পুত্র। বিগত ইউপি নির্বাচনে সভাপতি ছালামও আঃ হামিদ একই ওয়ার্ডে ইউপি সদস্য পদে কঠিন প্রতিপক্ষ ছিলেন । এছাড়া নারী ঘটিত কারনে পারিবারিক ভাবে তাদের মধ্যে একটি শত্রুতা রয়েছে বলে জানা যায়।
জাহিদুর রহমান বিপ্লব::ডুমুরিয়া(খুলনা) ডুমুরিয়ার খর্নিয়ার ঐতিহ্যবাহী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দীর্ঘ দিন ম্যানেজিং কমিটি ও শিক্ষক শুন্যতা সৃষ্টি ফলের স্কুলের লেখাপড়া সহ উন্নয়ন মুলক কর্মকান্ডে ঝিমিয়ে পড়ার স্কলের প্রাক্তন ছাত্র/ ছাত্রী ফোরমের উদ্যোগে গত শুক্রবার সকালে স্কুল প্রাঙ্গনে এলাকার সুধী জনদের নিয়ে “ বাচাঁও স্কুল ! হঠাও প্রতিহিংসা” হাত থেকে রক্ষার জন্য উম্মক্ত মঞ্চ ও আলোচনা সভার আয়োজন করে। ফোরামের আহবায়ক মেহেদী হাসানের বিপ্লবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উম্মুক্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন কৃষক আন্দোলন নেতা কামাক্ষা প্রসাদ রায় চৌধুরী, প্রাক্তন শিক্ষক দুলাল কৃষ্ণ সরকার, আ’লীগ নেতা নিমাই মল্লিক, বিলাস কুমার মুর্খাজী , আলতাফ হোসেন কাজল, শেখ হায়দার আলী, মোল্ল্্যা আবু মতিন, শহিদুল ইসলাম মোড়ল, শরিফ মোড়ল, চেয়ারম্যান শেখ দিদারুল হোসেন দিদার, সমির দে গোরা, ভার প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দুলাল কৃষ্ণ মল্লিক, শিক্ষক নওশের আলী, জিন্নাত মোল্যা , শেখ আরশাদ হোসেন, প্রণব কুমার ঘোষ, ও কামরুল ইসলাম প্রমুখ। সভায় বক্তারা স্কুলের চলমান সমস্যা সমাধান নিরাসনের জন্য সকলকে সাথে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
জাহিদুর রহমান বিপ্লব::ডুমুরিয়া(খুলনা) ডুমুরিয়ায় কুড়িয়ে পাওয়া এক ভ্যারসাম্য ব্যক্তিকে নিয়ে বিপাকে পড়েছে ডুমুরিয়া কলেজ মোড় এলাকার পুলিশিং কমিটির নেতৃবৃন্দসহ এলাকার ইউপি সদস্য আহম্মদ আলী খান।
জানা গেছে গত মঙ্গলবার ডুমুরিয়া কলেজে প্রাঙ্গনে এক ভারসাম্যহীন ব্যক্তি(৪৫) একটি ভ্যান গাড়ীতে তিন বস্তা ধান নিয়ে বসে থাকতে দেখে এলাকাবাসী পুলিশিং কমিটির সদস্যদের খবরদেয়। এলাকার ইউপি সদস্য আহম্মদ আলী খান লোকটিকে উদ্ধার করে পরিচয় জানার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। পরে তাকে ডুমুরিয়া হাসপাতালে র্ভতি করে দেওয়া হয়েছে। গতকাল শনিবার হাসপাতালে গিয়ে ওই লোকটি সাথে বললে সে শুধু নাম খলিল মাঝি(৪৫) পিতার নাম আরশাদ মাঝি, পুটিমারি ,মোরলগঞ্জ এবং গল্লামারির কথা ছাড়া আর কিছু বলতে পারছেনা। এলাকা বাসী তাকে নিয়ে বিপাকে পড়েছে। হাসপাতাল থেকে যখন তখন বেরিয়ে পথে হাটা দিচ্ছে বলে জানা গেছে। এলাকাবাসী ভ্যারসাম্যহীন ব্যক্তির আতœীয় স্বজনদের ডুমুরিয়া হাসপাতাল মোড়ের মেম্বার আহম্মদ আলী খানের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ জানিয়েছেন।
জানা গেছে গত মঙ্গলবার ডুমুরিয়া কলেজে প্রাঙ্গনে এক ভারসাম্যহীন ব্যক্তি(৪৫) একটি ভ্যান গাড়ীতে তিন বস্তা ধান নিয়ে বসে থাকতে দেখে এলাকাবাসী পুলিশিং কমিটির সদস্যদের খবরদেয়। এলাকার ইউপি সদস্য আহম্মদ আলী খান লোকটিকে উদ্ধার করে পরিচয় জানার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। পরে তাকে ডুমুরিয়া হাসপাতালে র্ভতি করে দেওয়া হয়েছে। গতকাল শনিবার হাসপাতালে গিয়ে ওই লোকটি সাথে বললে সে শুধু নাম খলিল মাঝি(৪৫) পিতার নাম আরশাদ মাঝি, পুটিমারি ,মোরলগঞ্জ এবং গল্লামারির কথা ছাড়া আর কিছু বলতে পারছেনা। এলাকা বাসী তাকে নিয়ে বিপাকে পড়েছে। হাসপাতাল থেকে যখন তখন বেরিয়ে পথে হাটা দিচ্ছে বলে জানা গেছে। এলাকাবাসী ভ্যারসাম্যহীন ব্যক্তির আতœীয় স্বজনদের ডুমুরিয়া হাসপাতাল মোড়ের মেম্বার আহম্মদ আলী খানের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ জানিয়েছেন।
কাজী রফিকুল হাসান ২৬ জানুয়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ রাুসে যমুনা সব খেয়ে ফেলেছে। ভাঙ্গনের শিকার একের পর এক জমি। যমুনার জেগে উঠা চরে সবজি চাষ করে ভাগ্য বদলে ফেলেছে চরবাসীরা। জামালপুর জেলার ইসলামপুর, সরিষাবাড়ী ও দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার চরগুলো সবুজে ছেয়ে গেছে। চাষ করছে নানা ধরনের শাকসবজি। স্থানীয় কৃষি বিভাগ এসব চরে সবজি চাষে উদ্বুদ্ধ করে সবজির বাগান করে ফেলেছে। সরেজমিনে এসব চর ঘুরে দেখা ও জানা গেছে, চরে এত সবজি চাষ হয়েছে যা বিগত কোন মৌসুমে হয়নি। এবার সবজি চাষ করে চরবাসীরা স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। কথা হলো কৃষক রহিম, কাদের ও সাত্তারের সাথে। তারা সবজি জমির পরিচর্যা করছে। পরিচর্যার ফাকে ফাকে এ প্রতিবেদকে বলেন, চরে সবজি চাষ হতো না। এবার একেক জনে ২/৩ বিঘা জমিতে সবজি চাষ ও বিক্রি করে খরচ বাদে আয় হয়েছে ২০ হাজার টাকা। আরো সবজি বিক্রি করা যাবে। শিম, লাউ, টমেটো, মূলা সহ নানা জাতের সবজি চাষ করেছে। সবজি চরবাসীদের আশির্বাদ হয়ে এসেছে।
কাজী রফিকুল হাসান ২৬ জানুয়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ বর্তমান সরকারের মূল ল্য হচ্ছে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়া। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার উদ্দ্যোগ অনেক দূর এগিয়ে গেছে। সরকারী প্রতিটি বিভাগে ডিজিটাল পদ্ধতি চালু হয়েছে। আশ্চর্য্যের ব্যাপার জামালপুর রেল বিভাগের সিগন্যালিং ব্যবস্থায় ডিজিটাল ব্যবস্থা চারু হয়নি। রয়ে গেছে মান্ধাতা আমলের সিগন্যালিং ব্যবস্থা। সিগন্যালিং ব্যবস্থা এতটাই নাজুক যে কোন মুহুর্তে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। রেলমন্ত্রী ঘোষনা দিয়েছিলেন রেল বিভাগকে আধুনিকায়ন করা হবে। রেল মন্ত্রীর নির্দেশ না মেনে জেলার সিগন্যালিং ব্যবস্থা উন্নত করছে না। স্টেশন মাষ্টারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, সিগন্যালিং ব্যবস্থা উন্নত করার জন্য সরকারী বরাদ্দের প্রয়োজন। বরাদ্দ না পেলে উন্নয়ন করা সম্ভব নয়। তিনি আরও বলেনএ ব্যাপারে লিখিত ভাবে মন্ত্রনালয়ে জানিয়েছি। বরাদ্দ পেলে উন্নয়ন করা হবে। জামালপুর থেকে তিস্তা,অগ্নিবীনা, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, লোকাল ও বেসরকারী কমিউটার ট্রেন চলাচল করে থাকে। ট্রেন চালকরা এ প্রতিবেদকে জানান, সিগন্যালের কারনে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই সচেতন মহল মনে করেন সিগন্যালিং ব্যবস্থা উন্নত করা জরুরী হয়ে পড়েছে।
কাজী রফিকুল হাসান ২৩ জানুয়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ ইউকেলিপ্টাস গাছ পরিবেশের জন্য তিকর। এই ইউকেলিপ্টাস গাছ পরিবেশের জন্য মারাত্মক তিকর তা অনেকেই জানেন না। এই তির দিক না ভেবে জামালপুরে ইউকেলিপ্টাস গাছ অবাধে রোপন করা হচ্ছে। বাড়ীর আঙ্গিনা থেকে ফসলি জমিতে ইউকেলিপ্টাস গাছের সমারোহ। অনেকেই টাকার লোভে ফসলি জমির আইলে এ গাছ রোপন করছে। ফলে পরিবেশ হুমকির মুখে পড়েছে। স্থানীয় কৃষি বিভাগ সুত্রে জানা গেছে, ইউকেলিপ্টাস গাছ ফসলি জমির আইলে রোপন করলে জমি মারাত্মকভাবে তিগ্রস্ত হয়। তাছাড়া জমি অনুর্বর হয়ে পড়ে। এদিকে কৃষি গবেষনাগারের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এ প্রতিবেদকে জানান, ইউকেলিপ্টাস গাছ এমন এক ধরনের গাছ যা বাতাসে বিষ ছড়ায়। এ বিষের কুফলে পড়েছে মানুষ আর ফসলি জমি। একটি ইউকেলিপ্টাস গাছ প্রতিদিন গড়ে ৪৫০ কোটি লিটার ভূগর্ভস্থ পানি শোষন করে। সাধারণতঃ এ গাছ নাইট্রোজেন ত্যাগ করে আর অক্রিজেন সরবরাহ করে পরিবেশ নির্মূল করে। পরিবেশ নির্মূল ও প্রাণীকূলের শ্বাস প্রশ্বাসের তি করে। বিশেষ করে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ,ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ, সরিষাবাড়ী ও সদর উপজেলায় এই তিকর গাছ রোপনের হিড়িক পড়েছে। এ গাছের তিকর দিক সম্পর্কে কৃষি বিভাগের উচিত গণ সচেতনতা গড়ে তোলা। তা না হলে মানব দেহে রোগ ব্যাধি ছড়িয়ে পড়বে। ফসলি জমি তিগ্রস্ত হবে।
কাজী রফিকুল হাসান ২৩ জানুয়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ ইউকেলিপ্টাস গাছ পরিবেশের জন্য তিকর। এই ইউকেলিপ্টাস গাছ পরিবেশের জন্য মারাত্মক তিকর তা অনেকেই জানেন না। এই তির দিক না ভেবে জামালপুরে ইউকেলিপ্টাস গাছ অবাধে রোপন করা হচ্ছে। বাড়ীর আঙ্গিনা থেকে ফসলি জমিতে ইউকেলিপ্টাস গাছের সমারোহ। অনেকেই টাকার লোভে ফসলি জমির আইলে এ গাছ রোপন করছে। ফলে পরিবেশ হুমকির মুখে পড়েছে। স্থানীয় কৃষি বিভাগ সুত্রে জানা গেছে, ইউকেলিপ্টাস গাছ ফসলি জমির আইলে রোপন করলে জমি মারাত্মকভাবে তিগ্রস্ত হয়। তাছাড়া জমি অনুর্বর হয়ে পড়ে। এদিকে কৃষি গবেষনাগারের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এ প্রতিবেদকে জানান, ইউকেলিপ্টাস গাছ এমন এক ধরনের গাছ যা বাতাসে বিষ ছড়ায়। এ বিষের কুফলে পড়েছে মানুষ আর ফসলি জমি। একটি ইউকেলিপ্টাস গাছ প্রতিদিন গড়ে ৪৫০ কোটি লিটার ভূগর্ভস্থ পানি শোষন করে। সাধারণতঃ এ গাছ নাইট্রোজেন ত্যাগ করে আর অক্রিজেন সরবরাহ করে পরিবেশ নির্মূল করে। পরিবেশ নির্মূল ও প্রাণীকূলের শ্বাস প্রশ্বাসের তি করে। বিশেষ করে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ,ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ, সরিষাবাড়ী ও সদর উপজেলায় এই তিকর গাছ রোপনের হিড়িক পড়েছে। এ গাছের তিকর দিক সম্পর্কে কৃষি বিভাগের উচিত গণ সচেতনতা গড়ে তোলা। তা না হলে মানব দেহে রোগ ব্যাধি ছড়িয়ে পড়বে। ফসলি জমি তিগ্রস্ত হবে।
কাজী রফিকুল হাসান ২৩ জানুয়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ শিা জাতির মেরুদন্ড। সংবিধানে উল্লেখ আছে সবার জন্য শিা বাধ্যতামূলক। শিা চলে গেছে ধনী শ্রেণীর মানুষের কাছে। তারাই শিা গ্রহণ করতে পারছে। সারা দেশের মতো জামালপুরের পথ শিশুরা শিার আলো থেকে বঞ্চিত।এসব শিশুদের সখ শিা গ্রহণ করে মামুষের মতো মানুষ হওয়া। তাদের স্বপ্ন কোনদিন বাস্তবায়িত হবে কিনা সন্দেহ রয়েছে। সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদ পথ শিশুদের শিার জন্য বিভিন্ন পাড়া মহলায় পথকলি স্কুল স্থাপন করেন। সে সময় পথ শিশুরা শিার সুযোগ পেয়েছিল। এরশাদ সরকারের পতনের পর পরবর্তী সরকার প্রধানগণ পথকলি স্কুল বন্ধ করে দেন। এতে বেকার হয়ে পড়ে শিক শিকিারা। আর পথ শিশুরা শিার আলো থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়ে। শিশুরা শিার আলো থেকে বঞ্চিত হয়ে পথভ্রষ্ট হয়ে নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়ছে। অথচ বর্তমান সরকার শিার েেত্র যে বাজেট দেন তা সবচেয়ে বেশি। এ বাজেটে পথ শিশুদের সাথে কথা বললে তারা বলেন, আমরা শিা গ্রহন করতে চাই। তাদের জন্য কি সরকারের কিছু করার নেই।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি::সর্বগ্রাসী দূর্নীতি ও সর্বনাশা অবশাসনের বিরুদ্ধে এবং নির্দলীয় নিরপে সরকার পুন স্থাপনের দাবীতে কেন্দ্রীয় কর্মসুচীর অংশ অনুযায়ী গতকাল বুধবার বিকেলে ডুমুরিয়া উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে ডুমুরিয়া বাজারে গণ সংযোগ সহ প্রচার পত্র বিলি করা হয়। উপজেলা বিএনপির সভাপতি চেয়ারম্যান খান আলী মুনসুরের সভাপতিত্বে জাকারিয়া সুপার মার্কেট চত্বরে গণসংযোগ পূর্ব সমাবেশে বক্তব্য দেন উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক চেয়ারম্যান মোল্যা মোশাররফ হোসেন মফিজ, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মতিয়ার রহমান বাচ্চু, চেয়ারম্যান শেখ দিদারুল হোসেন দিদার, অধ্যাপক শশাংক সরকার, শেখ আতিয়ার রহমান, গাজী আ: হালিম, মোল্যা মসিউর রহমান, শেখ হাফিজুর রহমান, শেখ শাহিনুর রহমান, খান ইসমাইল হোসেন, মোল্যা কবির হোসেন, মনির গোলদার, দেলোয়ার হোসেন, ফরহাদ হোসেন, পরিতোষ বালা, ইকরামুল হোসেন, আশিকুর রহমান, ফরিদুল ইসলাম, মোল্যা মনিরুল ইসলাম, মাও: খলিলুর রহমান, আব্দুস ছালাম আল আজাদ, মুফতী ওমর ফারুক, কোবাদ হোসেন, খান আবুল কালাম আজাদ, হেমায়েত রশিদ খান, শহীদ খান, তাজনুর রহমান তাজ, পারভেজ গাজী, সোহাগ গোলদর, এনামুল সরদার, প্রমুখ।
মাহাবুর রহমান, ডুমুরিয়া:: ডুমুরিয়ায় এসিল্যান্ডের স্বার জাল করে ভুয়া রেকর্ডপত্র তৈরি’র অপরাধে প্রতারক বিলাশ মলিককে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ সেলিম রেজার আদালতে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে অফিসের এমএলএস কর্তৃক মারপিট ও ৩ হাজার টাকা জরিমানা আদায়।
সংশিষ্ট সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বামুন্দিয়া গ্রামের গোবিন্দ মলিকের পুত্র প্রতারক বিলাশ মলিক পাশ্ববর্তি গোনালী গ্রামের প্রশান্ত কুমার দেবনাথের নিকট থেকে জমি রেকর্ডের নামে ৩৫’শ টাকা হাতিয়ে নেন। কিছুদিনপর ওই প্রতারক উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি)’র সীল স্বার জাল করে একটি ভুয়া রেকর্ডপত্র তৈরি করে জমির মালিক প্রশান্তকে বুঝে দেন। কিন্তু ভুয়া ওই রেকর্ডপত্রে ৪৯ শতক জমির পরিবর্তে ২৬ শতক জমি রেকর্ডের ঘটনায় গতকাল প্রশান্ত ওই কাগজপত্রনিয়ে ভূমি অফিসে আসেন। অফিসের কর্মকর্তারা কাগজপত্রগুলি দেখে ভূয়া আখ্যায়িত করে এ্যাসিল্যান্ডের সরনাপন্ন হন। পরে জমির মালিকের দেয়া তথ্যমতে প্রতারক বিলাশকে অফিসে ডেকে এনে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটের আদালতে অফিসের এমএলএস মোস্তফা কামাল প্রতারককে বেধড়ক মারপিট করে। পরে ঘটনার বিষয়টি প্রতারক স্বীকারের পাশাপাশি মা প্রর্থনা করলে তাকে ওই আদালত ৩ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায় ১৫দিনের কারাদন্ড রায় ঘোষনা করেণ।
সংশিষ্ট সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বামুন্দিয়া গ্রামের গোবিন্দ মলিকের পুত্র প্রতারক বিলাশ মলিক পাশ্ববর্তি গোনালী গ্রামের প্রশান্ত কুমার দেবনাথের নিকট থেকে জমি রেকর্ডের নামে ৩৫’শ টাকা হাতিয়ে নেন। কিছুদিনপর ওই প্রতারক উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি)’র সীল স্বার জাল করে একটি ভুয়া রেকর্ডপত্র তৈরি করে জমির মালিক প্রশান্তকে বুঝে দেন। কিন্তু ভুয়া ওই রেকর্ডপত্রে ৪৯ শতক জমির পরিবর্তে ২৬ শতক জমি রেকর্ডের ঘটনায় গতকাল প্রশান্ত ওই কাগজপত্রনিয়ে ভূমি অফিসে আসেন। অফিসের কর্মকর্তারা কাগজপত্রগুলি দেখে ভূয়া আখ্যায়িত করে এ্যাসিল্যান্ডের সরনাপন্ন হন। পরে জমির মালিকের দেয়া তথ্যমতে প্রতারক বিলাশকে অফিসে ডেকে এনে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটের আদালতে অফিসের এমএলএস মোস্তফা কামাল প্রতারককে বেধড়ক মারপিট করে। পরে ঘটনার বিষয়টি প্রতারক স্বীকারের পাশাপাশি মা প্রর্থনা করলে তাকে ওই আদালত ৩ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায় ১৫দিনের কারাদন্ড রায় ঘোষনা করেণ।
এম সিরাজ, ডুমুরিয়া, খুলনা ::ডুমুরিয়ায় আটলিয়া ও মাগুরাঘোনা ইউনিয়নের খাস জমি বন্দোবস্ত বিষয়ক এক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। গতকাল বুধবার দুপুরে উপজেলার শহীদ জোবায়েদ আলী মিলনায়তনে-মোঃ মনিরুজ্জামান জোয়ার্দ্দারের সভাপতিত্বে-অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি’র বক্তব্য দেন-উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ কামরুল হাসান। বিশেষ অতিথি-উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ সেলিম রেজা, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শোভারানী হালদার। আরো বক্তব্য দেন-উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা ড. শেখ শফিকুল রহমান, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ পঙ্কজকান্তি মজুমদার, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা এস,এম কামরুজ্জামান, উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আতিকুল্লাহ নাহার, অধ্যা এবিএম শফিকুল ইসলাম, উপজেলা ভূমি কমিটির সভাপতি এ্যাড. পুলিন বিহারী সরকার, এ্যাড. জাহাঙ্গীর আলম সিদ্দিকী, রূপালী পরিচালক শফিউর রহমান, এ্যাড. সুপন, অধ্যাঃ কেএম হয়রত আলী, আবুল কালাম আজাদ, রাবেয়া বেগম, রবিউল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন-উপজেলা ভূমি কমিটির সাধারণ সম্পাদক শেখ মাহতাব হোসেন।
এম সিরাজ, ডুমুরিয়া, খুলনা ::ডুমুরিয়া প্রেসকাবের কার্যনির্বাহী সভা গতকাল বুধবার সকালে অনুষ্ঠিত হয়। প্রেসকাব ভবনের আয়োজিত সভায় প্রেসকাবের সভাপতি এম এ এরশাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন-ডুমুরিয়া প্রেসকাবের সাধারণ সম্পাদক শেখ মাহতাব হোসেন, সহ-সাধারণ সম্পাদক খান আজিজুর রহমান, অর্থ সম্পাদক ইলিয়াস হুসাইন, সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফুল আলম, দপ্তর সম্পাদক শেখ সিরাজুল ইসলাম, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক আঃ রশিদ এলিন, নির্বাহী সদস্য অরুন দেবনাথ, সুজিত মল্লিক প্রমুখ। সভায় প্রেসকাবের সাংগঠনিক ও উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা হয়।
কাজী রফিকুল হাসান ২২ জানুয়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ জামালপুর জেলার কৃষকরা আমন ধানে মার খেয়ে রবি ও বোরো চাষে ঝুঁকে পড়েছে। ঘন কুয়াশায় ও তীব্র শীত জনিত কারনে রবি ও বোরো ফসলের তি হচ্ছে। বিশেষ করে রবি ফসলের তি হয়ে পড়েছে। সদর উপজেলাধীন লক্ষ্মীরচর, রায়ের চর, টেবির চর, তুলসীর চর, কাদিয়ার চর, চর গজারিয়া, চর যথার্থপুর, কুলুর চর, চর হামিদপুর, বাঁশচড়া, হামিদপুর, শ্রীপুর শাহবাজপুর, বলাইয়ের চর, দিগপাইত, নারিকেলী, ছোনটিয়া, মেষ্টা, হাজীপুর, ছাতিয়ানী, তিতপলা, ইটাইল, নান্দিনা, নরুন্দী,রশিদপুর, শরীফপুর সহ বেশ কয়েকটি এলাকায় কোল্ড ইনজুরির কারনে রবি ও বোরো জমির ব্যাপক তি হয়েছে। সরেজমিনে এসব এলাকা ঘুরে দেখা ও জানা গেছে, কোল্ড ইনজুরিতে আক্রান্ত হয়ে চারাগুলো লালচে বর্ণ ধারন করেছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে কৃষকরা আমন ধানের মতো মার খাবে। কথা হলো লীরচর গ্রামের কৃষক রবিউল ইসলাম এর সাথে। তিনি ১২ বিঘা জমিতে বোরো চাষ ও রবি শস্য চাষ করেছে। কোল্ড ইনজুরিতে আক্রান্ত হয়ে চারাগুলোর ব্যাপক তি হয়েছে। এ ব্যাপারে কৃষি বিভাগের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন কোল্ড ইনজুরি ফসলের ব্যাপক তি করে। অনেক গাছ মারা যায়। এতে ফলন বিপর্যয় ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। এদিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ,ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ, সরিষাবাড়ী উপজেলায় তির পরিমাণ মারাত্মক আকার ধারন করেছে। এসব উপজেলার কৃষি কর্মকর্তাগণ এ প্রতিবেদকে জানান, ডাংধরা, পারারামপুর, হাতীবান্দা, বাগারচর, বাট্টাজোড়,চিকাজানী, মহাদান, ভাটারা, কামরাবাদ, পুগলদিঘা, সাতপোয়া,দোয়াইল ও আওনা এলাকায় ফসলের ব্যাপক তি হয়েছে। আরো তি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে কৃষি শিল্পে বিপর্যয় নেমে এসেছে।
কাজী রফিকুল হাসান ২২ জানুয়ারী জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ সংবিধানে উল্লেখ আছে চিকিৎসা প্রত্যেক নাগরিকের মৌলিক অধিকার। সরকার সবার জন্য চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার ল্েয বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। বিশেষ করে মা ও শিশুর স্বাস্থ্য ও শিশু মৃত্যুর হার কমানোর ল্েয ইউনিয়ন ভিত্তিক কিনিকগুলোতে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নিয়োগ দিচ্ছেন। চিকিৎসা সেবা উন্নীত হলেও জামালপুর সদর উপজেলার নান্দিনা স্বাস্থ্য উপকেন্দ্রটি বেহাল অবস্থায় চলছে। অথচ এ স্বাস্থ্য উপকেন্দ্রের উপর নির্ভরশীল বিভিন্ন এলাকার ২০ হাজার মানুষ। প্রতিদিন চিকিৎসা সেবার জন্য গড়ে ২শ থেকে ৫শ মা ও শিশু এসে থাকে। সরেজমিনে এ উপকেন্দ্রটি ঘুরে দেখা গেছে স্বাস্থ্য উপকেন্দ্রটি পঁচা নর্দামায় ভরে গেছে। রাতের বেলায় জুয়া ও মাদক সেবীদের আখ্রায় পরিণত হয়েছে। নেই কোন ডাক্তার। একজন মাত্র ফার্মাসিষ্ট দিয়ে খুড়িয়ে খুড়িয়ে চলছে। প্রসূতি মহিলারা চিকিৎসা সেবা পাচ্ছে না। ওই উপকেন্দ্রে একজন গাইনী বিভাগের ডাক্তার নিয়োগ দিলে ২০ হাজার মানুষ সরকারের প্রতি চির কৃতজ্ঞ থাকবে। একাধিক সুত্র মতে জানা গেছে, ওষুধ চুরি নিত্য দিনের ব্যাপারে পরিণত হয়েছে। ওষুধ চুরির পেছনে স্বাস্থ্য উপকেন্দ্রটি ঘিরে সরকার দলীয় কিছু নেতা জড়িত রয়েছে। এরা সরকারের দেয়া বিনা মূল্যে ওষুধ বাইরের ফর্মেসীগুলোতে বিক্রি করে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছে পরিণত হয়েছে। তাই এলাকাবাসীর প্রশ্ন এ অবস্থা কতদিন থাকবে।
শেখ সারাফাত হুসাইন::ডুমুরিয়া, খুলনা::ডুমুরিয়া সদরকে পৌরসভা করনের দাবীতে গতকাল বিকেলে বাসস্টান্ড চত্বরের পাশে বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন ডুমুরিয়া শাখার অস্থায়ী কার্যালয় এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা শাখার আহবায়ক ও ডুমুরিয়া প্রেসকাবের সভাপতি এম এ এরশাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন বৃহত্তর খুলনা উন্নয়র ডুমুরিয়া শাখার সদস্য ও প্রথম আলো খুলনা প্রতিনিধি কাজী আব্দুল্লাহ। বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন উপজেলা উন্নয়ন কমিটির সদস্য সচিব হারুন-অর-রশিদ। বক্তব্য দেন এ্যাড মোশাররফ হোসেন, ইউপি সদস্য তহমিনা বেগম, মোশাররফ হোসেন কচি, কৃষক শেখ আতিয়ার রহমান, সাংবাদিক খান আজিজুর রহমান, মাহবুবুর রহমান, শেখ সিরাজুল ইসলাম, এস রফিক, আশরাফুল আলম, সুব্রত ফৌজদার, অরুন দেবনাথ, শেখ অহিদুজ্জামান লিপু, সুজিত মল্লিক, ইলিয়াস হুসাইন প্রমুখ। সভায় বক্তারা ােভের সাথে বলেন পাইকগাছা ও দাকোপের মত প্রতন্ত অঞ্চল পৌরসভার অন্তর্ভুক্ত হলেও খুলনা সিটি কর্পোরেশন সংলগ্ন বৃহত্তর ডুমুরিয়া এখন ও পৌরসভার আওতার বাইরে। বক্তারা আরো বলেন আমাদের বিশ্বাস পত্র পত্রিকা অথবা কোন বক্তার বক্তব্যের মাধ্যমে আমাদের দাবীটি যদি দেশনেত্রী প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টিআকর্ষন হয় তাহলে আমাদের বিশ্বাস অবশ্যই ২৪ তারিখের খুলনা সফরে তিনি ডুমুরিয়া সদরকে পৌরসভা করনের ঘোষনা দিবেন।
জি এম আব্দুস ছালাম, ডুমুরিয়া, খুলনা::ডুমুরিয়া উপজেলার দরিদ্র মেধাবী ছাত্র ছাত্রীদের বৃত্তি এবং শিা প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সরজ্ঞামের অনুদান প্রদান উপল্েয গতকাল সোমবার সকালে ডুমুরিয়া উপজেলা সদরে শহীদ জোবায়েদ আলী এক সভার আয়োজন করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন খুলনা জেলা পরিষদ প্রশাসক শেখ হারুন-অর-রশিদ, খুলনা সংরতি মহিলা আসনের সংসদ সদস্য নূর আফরোজ আলী, উপজেলা চেয়ারম্যান গাজী আব্দুল হাদী, জেলা হিন্দু কল্যান ট্রাষ্টের সভাপতি নিমাই চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যানদ্বয় রনজিত সরদার ও শোভারানী হালদার প্রমুখ। সভা শেষে অনুদানে চেক প্রদান কালে প্রধান অতিথি বলেন শিার মান উন্নয়নের জন্য খুলনা জেলা পরিষদের প থেকে ডুমুরিয়া উপজেলায় ১০ হাজার টাকা করে ৪টি কলেজ, ৮ হাজার টাকা করে ৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৫ হাজার টাকা করে ৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ও ২হাজার ৫শ টাকা করে ৪০ জন্য মেধাবী শিার্থীকে শিা অনুদান হিসেবে ২লাখ টাকা প্রদান করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন খুলনা জেলা পরিষদ প্রশাসক শেখ হারুন-অর-রশিদ, খুলনা সংরতি মহিলা আসনের সংসদ সদস্য নূর আফরোজ আলী, উপজেলা চেয়ারম্যান গাজী আব্দুল হাদী, জেলা হিন্দু কল্যান ট্রাষ্টের সভাপতি নিমাই চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যানদ্বয় রনজিত সরদার ও শোভারানী হালদার প্রমুখ। সভা শেষে অনুদানে চেক প্রদান কালে প্রধান অতিথি বলেন শিার মান উন্নয়নের জন্য খুলনা জেলা পরিষদের প থেকে ডুমুরিয়া উপজেলায় ১০ হাজার টাকা করে ৪টি কলেজ, ৮ হাজার টাকা করে ৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৫ হাজার টাকা করে ৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ও ২হাজার ৫শ টাকা করে ৪০ জন্য মেধাবী শিার্থীকে শিা অনুদান হিসেবে ২লাখ টাকা প্রদান করা হয়।
জি এম আব্দুস ছালাম, ডুমুরিয়া, খুলনা::ডুমুরিয়া সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও সাজিয়াড়া মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগীতা স্ব স্ব বিদ্যালয়ের মাঠ প্রাঙ্গনে আয়োজন করা হয়।
গতকাল রোববার সকালে ২টি প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া অনুষ্ঠানের উদ্ধোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: কামরুল হাসান। দিনব্যাপী খেলা শেষে পুরুস্কার বিতরন উপল্েয এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সরকারী বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিকিা জিরুবালা বিশ্বাস ও মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি আব্দুস সবুর সরদারের সভাপতিত্বে পৃথক দুটি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন স্থানীয় সংসদ সদস্য নারায়ন চন্দ্র চন্দ। সভা শেষে প্রধান অতিথি বিজয়ীদের মাঝে পুরুস্কার তুলে দেন। এ সময় স্ব স্ব বিদ্যালয়ের শিক, স্থানীয় গন্যমান্য, সুধী মন্ডলী ও শিা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
গতকাল রোববার সকালে ২টি প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া অনুষ্ঠানের উদ্ধোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: কামরুল হাসান। দিনব্যাপী খেলা শেষে পুরুস্কার বিতরন উপল্েয এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সরকারী বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিকিা জিরুবালা বিশ্বাস ও মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি আব্দুস সবুর সরদারের সভাপতিত্বে পৃথক দুটি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন স্থানীয় সংসদ সদস্য নারায়ন চন্দ্র চন্দ। সভা শেষে প্রধান অতিথি বিজয়ীদের মাঝে পুরুস্কার তুলে দেন। এ সময় স্ব স্ব বিদ্যালয়ের শিক, স্থানীয় গন্যমান্য, সুধী মন্ডলী ও শিা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
কৃষি ও কৃষক
কাজী রফিকুল হাসান ::জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ কৃষক জাতীর মেরুদন্ড। তারা দেশের ১৫ কোটি মানুষের আহার যোগায়। জামালপুরের কৃষকরা তাদের উৎপাদিত ফসল দেশকে খাধ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করেছে। তারা উৎপাদন করছে ধান পাট সহ নানা জাতের সবজি। তাদের উৎপাদিত সবজি দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হচ্ছে। যারজন্যে জামালপুর চরাঞ্চলের কৃষকরা গ্রামীণ অর্থনীতির মডেল হিসাবে পরিণত হয়েছে। জামালপুর সদর উপজেলার লক্ষ্মীরচর, রায়ের চর, টেবির চর, তুলসীর চর, কাদিয়ার চর, চর গজারিয়া, চর যথার্থপুর, কুলুর চর, চর হামিদপুর সহ আরও বেশ কয়েকটি এলাকা নানা জাতের ধান-পাট ও শাক-সবজি এতো বেশি হয় যা প্রতি বছর বাম্পার ফলন হয়ে থাকে। বাম্পার ফলনের কারনে আজ চরাঞ্চলের কৃষকরা স্বাবলম্বী। কৃষি বিভাগ সুত্রে জানা গেছে চরাঞ্চলের কৃষকরা দেশের অর্থনীতিকে মজবুত করেছে। যা কৃষি শিল্পে নজির। এদিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলার চরাঞ্চলগুলোও পিছিয়ে নেই। এসব উপজেলার প্রতিটি চরে নানা জাতের ফসল চাষ হচ্ছে। কৃষি বিভাগ নতুন নতুন জাত উদ্ভাবন করে ডাংধরা, পারারামপুর, হাতীবান্দা, বাগারচর,বাট্টাজোড়, চিকাজানী, মহাদান, ভাটারা, কামরাবাদ, পুগলদিঘা, সাতপোয়া, দোয়াইল ও আওনা এলাকায় পরীামূলকভাবে চাষাবাদ করছে। কৃষি বিভাগের মূল ল্য হচ্ছে নতুন ফসল চাষ সম্পর্কে উদ্বুদ্ধ করা। কৃষি বিভাগ আরও মনে করে সতুন উদ্ভাবিত ফসল গ্রামের অর্থনীতিকে মজবুত করবে।
কাজী রফিকুল হাসান ::জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ কৃষক জাতীর মেরুদন্ড। তারা দেশের ১৫ কোটি মানুষের আহার যোগায়। জামালপুরের কৃষকরা তাদের উৎপাদিত ফসল দেশকে খাধ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করেছে। তারা উৎপাদন করছে ধান পাট সহ নানা জাতের সবজি। তাদের উৎপাদিত সবজি দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হচ্ছে। যারজন্যে জামালপুর চরাঞ্চলের কৃষকরা গ্রামীণ অর্থনীতির মডেল হিসাবে পরিণত হয়েছে। জামালপুর সদর উপজেলার লক্ষ্মীরচর, রায়ের চর, টেবির চর, তুলসীর চর, কাদিয়ার চর, চর গজারিয়া, চর যথার্থপুর, কুলুর চর, চর হামিদপুর সহ আরও বেশ কয়েকটি এলাকা নানা জাতের ধান-পাট ও শাক-সবজি এতো বেশি হয় যা প্রতি বছর বাম্পার ফলন হয়ে থাকে। বাম্পার ফলনের কারনে আজ চরাঞ্চলের কৃষকরা স্বাবলম্বী। কৃষি বিভাগ সুত্রে জানা গেছে চরাঞ্চলের কৃষকরা দেশের অর্থনীতিকে মজবুত করেছে। যা কৃষি শিল্পে নজির। এদিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলার চরাঞ্চলগুলোও পিছিয়ে নেই। এসব উপজেলার প্রতিটি চরে নানা জাতের ফসল চাষ হচ্ছে। কৃষি বিভাগ নতুন নতুন জাত উদ্ভাবন করে ডাংধরা, পারারামপুর, হাতীবান্দা, বাগারচর,বাট্টাজোড়, চিকাজানী, মহাদান, ভাটারা, কামরাবাদ, পুগলদিঘা, সাতপোয়া, দোয়াইল ও আওনা এলাকায় পরীামূলকভাবে চাষাবাদ করছে। কৃষি বিভাগের মূল ল্য হচ্ছে নতুন ফসল চাষ সম্পর্কে উদ্বুদ্ধ করা। কৃষি বিভাগ আরও মনে করে সতুন উদ্ভাবিত ফসল গ্রামের অর্থনীতিকে মজবুত করবে।
কাজী রফিকুল হাসান ::জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ বোরো মৌসুমকে ঘিরে সারাদেশের মতো পল্লী বিদ্যুতের ট্রান্সফরমার চুরির ঘটনা দিন দিন বেড়েই চলেছে। যতই দিন যাবে পল্লী বিদ্যুতের ট্রান্সফরমার চুরির ঘটনা ততই বাড়বে। ফলে জামালপুরে বোরো আবাদ ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। জেলার বোরো আবাদ সম্পূর্ণ সেচের উপর নির্ভরশীল। বিগত মৌসুমে সেচের অভাবে কৃষকরা বাম্পার ফলন পায়নি। এবারও কৃষকদের মধ্যে একই শংকা বিরাজ করছে। জামালপুর সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ১৫টি ট্রান্সফরমার চুরি হয়েছে। আরো চুরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এভাবে ট্রান্সফরমার চুরি হতে থাকলে বোরো আবাদ নিয়ে কৃষকরা দুঃশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। একাধিক সুত্রে জানা গেছে, ট্রান্সফরমার চুরির পেছনে একটি সংঘবদ্ধ চক্র ওতোপ্রতোভাবে জড়িত রয়েছে। এরা সিন্ডিকেট বানিয়ে ট্রান্সফরমার চুরি করে যাচ্ছে। সিন্ডিকেটের কার্যক্রম মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর,দেওয়ানগঞ্জ,বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় ট্রান্সফরমার চুরির হিড়িক পড়েছে। পল্লীবিদ্যুৎ সুত্রমতে জানা গেছে, মেলান্দহ উপজেলার ১২টি,মাদারগঞ্জ উপজেলায় ১৪টি,ইসলামপুর উপজেলায় ৭টি, দেওয়াগঞ্জ উপজেলায় ৭টি বকশীগঞ্জ উপজেলায় ১০টি ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় ১৬টি ট্রান্সফরমার চুরি হয়েছে। চুরির মাত্রা যেভাবে বেড়েছে পল্লী বিদ্যুতের পে সেচ কাজ দেয়া দূরহ হয়ে পড়বে।
কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ মাদকে ছেয়ে গেছে সারা দেশ। হাতের নাগালেই পাওয়া যাচ্ছে মাদক। মাদকের এতো ছড়াছড়ি পথ শিশুরাও মাদকে আক্রান্ত। ইদানিং জামালপুরের পথ শিশুরা মাদকে আসক্ত হয়ে পড়েছে। যে বয়সে বই খাতা নিয়ে স্কুলে যাওয়ার কথা সে বয়সে জীবিকার সন্ধানে কাগজ কুড়িয়ে বিক্রি করে জীবন ধারন করছে। আর সঙ্গদোষে মাদকের নেশায় নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। খোঁজ নিয়ে দেখা ও জানা গেছে, পথ শিশুরা জুতার গাম ও গাঁজা সেবনে নেশা করে থাকে। প্রতিদিন রেল স্টেশনের পাশে পথ শিশুরা জুতার গাম দিয়ে নেশা করে। জুতার গামে নেশা করার তির দিক সম্পর্কে জেলা সিভিল সার্জন এ প্রতিবেদকে জানান, জুতার গাম মারাত্মক ধরনের কেমিক্যাল দিয়ে তৈরি। এ কেমিক্যাল এক ধরনের বিষ। নিশ্বাসের মাধ্যমে এ কেমিক্যাল দেহে প্রবেশ করে। কেমিক্যালের প্রভাবের কারনে ফুসফুসে ক্যন্সার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তা ছাড়া কিডনি বিকল সহ নানা ধরনের রোগ হতে পারে। অকালেই ঝড়ে যাচ্ছে পথ শিশুরা। পথ শিশুদের মাদকের ভয়াল ছোবল খেকে বাঁচাতে হলে বিভিন্ন এনজিওদের এগিয়ে আসতে হবে। তাহলে পথ শিশুরা মুক্তি পাবে।
কৃষি ও কৃষক
কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ এক সময় জামালপুর আখ চাষে বিখ্যাত ছিল। কোনো জমি পতিত থাকতো না। এখন আখের আবাদ হয়নি বললেই চলে। তবে কিছু কিছু এলাকায় আখ চাষ হয়। আশ্চর্য্যরে ব্যাপার বিগত ৫ বছরে নতুন জাতের কোন আখ চাষ হয়নি। এখানকার আখের উর্বর নির্ভরশীল ঝিলবাংলা চিনিকল। আখের আবাদ কমে যাওয়ায় হুমকির মুখে পড়েছে ঝিলবাংলা চিনিকল। ঝিলবাংলা চিনিকল সুত্রে জানা গেছে, আখের আবাদ যেভাবে কমে গেছে তাতে ধারনা করা হচ্ছে ঝিলবাংলা চিনিকল যে কোন মুহুর্তে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। দেওয়াগঞ্জ, বকশীগঞ্জ,ইসলামপুর আখচাষ সমৃদ্ধ এলাকা হিসাবে পরিচিত ছিল। এ ৩টি উপজেলার ডাংধরা,পারারামপুর,হাতীবান্দা, মেরুরচর, বাট্টাজোড় সহ আরও বেশ কয়েকটি এলাকায় ব্যাপক আখ চাষ হতো। সরেজমিনে এসব চর ঘুরে জানা গেছে, চরগুলোতে আগের মতো আখ চাষ হয় না। যাওয়ার পথে কথা হলো কৃষক জামাল, হামিদের সাথে। তারা এ প্রতিবেদকে জানান, আজ থেকে ৫ বছর আগেও বিঘা বিঘা জমিতে আখ হতো। ঝিলবাংলা চিনিকলের অবহেলার কারনে আখ চাষ কমে গেছে। চিনিকল কর্তৃপ আখের ন্যায্য দাম দিতে চায় না। তাছাড়া আখ চাষ করতে যে খরচ হয় তা কাটিয়ে উঠা সম্ভব হচ্ছে না। যারজন্যে আখ চাষ কমে গেছে। এদিকে জামালপুর সদর উপজেলার নরুন্দি,নান্দিনা এলাকায় আখ চাষ হতো ব্যাপক আকারে। এসব এলাকায় এখন আর আখ চাষ হয় না। আখ চাষ কমে যাওয়ায় গ্রামীণ অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব পড়েছে।
কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ এক সময় জামালপুর আখ চাষে বিখ্যাত ছিল। কোনো জমি পতিত থাকতো না। এখন আখের আবাদ হয়নি বললেই চলে। তবে কিছু কিছু এলাকায় আখ চাষ হয়। আশ্চর্য্যরে ব্যাপার বিগত ৫ বছরে নতুন জাতের কোন আখ চাষ হয়নি। এখানকার আখের উর্বর নির্ভরশীল ঝিলবাংলা চিনিকল। আখের আবাদ কমে যাওয়ায় হুমকির মুখে পড়েছে ঝিলবাংলা চিনিকল। ঝিলবাংলা চিনিকল সুত্রে জানা গেছে, আখের আবাদ যেভাবে কমে গেছে তাতে ধারনা করা হচ্ছে ঝিলবাংলা চিনিকল যে কোন মুহুর্তে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। দেওয়াগঞ্জ, বকশীগঞ্জ,ইসলামপুর আখচাষ সমৃদ্ধ এলাকা হিসাবে পরিচিত ছিল। এ ৩টি উপজেলার ডাংধরা,পারারামপুর,হাতীবান্দা, মেরুরচর, বাট্টাজোড় সহ আরও বেশ কয়েকটি এলাকায় ব্যাপক আখ চাষ হতো। সরেজমিনে এসব চর ঘুরে জানা গেছে, চরগুলোতে আগের মতো আখ চাষ হয় না। যাওয়ার পথে কথা হলো কৃষক জামাল, হামিদের সাথে। তারা এ প্রতিবেদকে জানান, আজ থেকে ৫ বছর আগেও বিঘা বিঘা জমিতে আখ হতো। ঝিলবাংলা চিনিকলের অবহেলার কারনে আখ চাষ কমে গেছে। চিনিকল কর্তৃপ আখের ন্যায্য দাম দিতে চায় না। তাছাড়া আখ চাষ করতে যে খরচ হয় তা কাটিয়ে উঠা সম্ভব হচ্ছে না। যারজন্যে আখ চাষ কমে গেছে। এদিকে জামালপুর সদর উপজেলার নরুন্দি,নান্দিনা এলাকায় আখ চাষ হতো ব্যাপক আকারে। এসব এলাকায় এখন আর আখ চাষ হয় না। আখ চাষ কমে যাওয়ায় গ্রামীণ অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব পড়েছে।
জি এম আব্দুস ছালাম, ডুমুরিয়া, খুলনা :: সরকারী ঘোষনা অনুযায়ী গতকাল শনিবার ভোর থেকে উপজেলায় ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদের তথ্য সেবা কেন্দ্রে মালেয়শিয়া গমনেচ্ছেুক যুবকরা ফরম পূরনের জন্য ভীড় জমায়। অধিকাংশ তথ্য সেবা কেন্দ্রে নেটওয়ার্ক না থাকায় ফরম পূরনে যুবকরা বিড়াম্বনার শিকার হয়েছেন বলে জানা গেছে।
সরজমিনে ঘুরে উপজেলার ১নং ধামালিয়া ইউনিয়ন পরিষদ তথ্য সেবা কেন্দ্রে দেখা যায় নেটওয়ার্ক না থাকার কারনে ভোর রাত থেকে শত শত যুবকেরা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। উক্ত তথ্য সেবা কেন্দ্রের উদ্যোক্তা পার্থ বিশ্বাস জানান দুপুর ১২টার পর যশোর জেলার অভয় নগর থানার কপালিয়া বাজারের একটি দোকানে বসে মালেয়শিয়া গমনেচ্ছেুক যুবকদের ফরম পূরনের কাজ শুরু করা হয়। ২নং রঘুনাথপুর, ৩নং রুদাঘরা, ৪নং খর্নিয়া, ৫নং আটলিয়া, ৬ নং মাগুরাঘোনা, ৭নং শোভনা, ৮নং শরাফপুর, ৯নং সাহস, ১০নং ভান্ডারপাড়া, ১১নং ডুমুরিয়া, ১২নং রংপুর, ১৩ নং গুটুদিয়া, ১৪ নং মাগুরখালী, ইউনিয়নের তথ্য সেবা কেন্দ্রের অধিকাংশ গুলোতে দুপুর পর্যন্ত কোন নেটওয়ার্ক গতি সম্পন্ন না থাকায় উপস্থিত যুবকেরা বিড়াম্বনার শিকার হয়। ১০-১২ জনের বেশি কোন কেন্দ্রে দুপুর পর্যন্ত ফরম পূরন করা সম্ভব হয় নি। বেলা ২টার পরে মাঝে মধ্যে নেটওয়ার্ক পাওয়া গেলেও গতি না থাকায় ১০-১৫ মিনিটের অধিক সময় পর্যন্ত একজনকে ফরম পূরণ করতে সময় লাগে। অনেক প্রার্থী ভোর রাত থেকে অপো করতে থাকায় অসুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছে বলে জানাগেছে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুল হাসান জানান আমরা উচ্চ পর্যায়ে এবং মোবাইল কোম্পানীর সাথে কথা বলে নেটওয়ার্কের গতি বৃদ্ধি করার জন্য জানিয়েছি।
সরজমিনে ঘুরে উপজেলার ১নং ধামালিয়া ইউনিয়ন পরিষদ তথ্য সেবা কেন্দ্রে দেখা যায় নেটওয়ার্ক না থাকার কারনে ভোর রাত থেকে শত শত যুবকেরা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। উক্ত তথ্য সেবা কেন্দ্রের উদ্যোক্তা পার্থ বিশ্বাস জানান দুপুর ১২টার পর যশোর জেলার অভয় নগর থানার কপালিয়া বাজারের একটি দোকানে বসে মালেয়শিয়া গমনেচ্ছেুক যুবকদের ফরম পূরনের কাজ শুরু করা হয়। ২নং রঘুনাথপুর, ৩নং রুদাঘরা, ৪নং খর্নিয়া, ৫নং আটলিয়া, ৬ নং মাগুরাঘোনা, ৭নং শোভনা, ৮নং শরাফপুর, ৯নং সাহস, ১০নং ভান্ডারপাড়া, ১১নং ডুমুরিয়া, ১২নং রংপুর, ১৩ নং গুটুদিয়া, ১৪ নং মাগুরখালী, ইউনিয়নের তথ্য সেবা কেন্দ্রের অধিকাংশ গুলোতে দুপুর পর্যন্ত কোন নেটওয়ার্ক গতি সম্পন্ন না থাকায় উপস্থিত যুবকেরা বিড়াম্বনার শিকার হয়। ১০-১২ জনের বেশি কোন কেন্দ্রে দুপুর পর্যন্ত ফরম পূরন করা সম্ভব হয় নি। বেলা ২টার পরে মাঝে মধ্যে নেটওয়ার্ক পাওয়া গেলেও গতি না থাকায় ১০-১৫ মিনিটের অধিক সময় পর্যন্ত একজনকে ফরম পূরণ করতে সময় লাগে। অনেক প্রার্থী ভোর রাত থেকে অপো করতে থাকায় অসুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছে বলে জানাগেছে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুল হাসান জানান আমরা উচ্চ পর্যায়ে এবং মোবাইল কোম্পানীর সাথে কথা বলে নেটওয়ার্কের গতি বৃদ্ধি করার জন্য জানিয়েছি।
জি এম আব্দুস ছালাম, ডুমুরিয়া, খুলনা :: উপজেলা পর্যায়ে গ্রামীন খেলাধুলা প্রতিযোগীতা ২০১২ গতকাল শনিবার সকালে উপজেলা সদরে স্বাধীনতা চত্বরে উদ্ধোধন উপল্েয এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। খেলার উদ্ধোধন করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য নারায়ন চন্দ্র চন্দ।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান গাজী আব্দুল হাদী, যুব উন্নয়ন অফিসার কামরুজ্জামান প্রমুখ। সভায় উদ্ধোধক নারায়ন চন্দ্র চন্দ বলেন গ্রাম গঞ্জের অনেক খেলাধুলা আজ হারিয়ে গেছে। সে গুলাকে ফিরিয়ে আনার জন্য এ আয়োজন। গত ২০ ডিসেম্বর থেকে এ খেলা প্রতিটি ইউনিয়ন পর্যায়ে শুরু হয়েছে। ইউনিয়ন পর্যায়ে যারা ১ম স্থান অধিকার করেছেন আজ সে সকল খেলোয়ার উপজেলা পর্যায়ে এক ইউনিয়নের সাথে অন্য ইউনিয়ন খেলবে। এর পর উপজেলা পর্যায়ে থেকে ১ম স্থান অধিকারী উপজেলা গুলি জেলা পর্যায় থেকে জাতীয় পর্যায়ে অংশ নেবে। উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন থেকে হা.ডু.ডু, লাঠি খেলা, মোরগ লড়াই, দাড়িয়াবান্দা, দড়িলাফ, গোল্লাছুট সহ ১২টি ইভেন্টে এ খেলা আয়োজন করা হয়েছে। খেলা শেষে বিজয়ীদের মধ্যে তিনি পুরুস্কার বিতরন করেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান গাজী আব্দুল হাদী, যুব উন্নয়ন অফিসার কামরুজ্জামান প্রমুখ। সভায় উদ্ধোধক নারায়ন চন্দ্র চন্দ বলেন গ্রাম গঞ্জের অনেক খেলাধুলা আজ হারিয়ে গেছে। সে গুলাকে ফিরিয়ে আনার জন্য এ আয়োজন। গত ২০ ডিসেম্বর থেকে এ খেলা প্রতিটি ইউনিয়ন পর্যায়ে শুরু হয়েছে। ইউনিয়ন পর্যায়ে যারা ১ম স্থান অধিকার করেছেন আজ সে সকল খেলোয়ার উপজেলা পর্যায়ে এক ইউনিয়নের সাথে অন্য ইউনিয়ন খেলবে। এর পর উপজেলা পর্যায়ে থেকে ১ম স্থান অধিকারী উপজেলা গুলি জেলা পর্যায় থেকে জাতীয় পর্যায়ে অংশ নেবে। উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন থেকে হা.ডু.ডু, লাঠি খেলা, মোরগ লড়াই, দাড়িয়াবান্দা, দড়িলাফ, গোল্লাছুট সহ ১২টি ইভেন্টে এ খেলা আয়োজন করা হয়েছে। খেলা শেষে বিজয়ীদের মধ্যে তিনি পুরুস্কার বিতরন করেন।
আব্দুল লতিফ মোড়ল::ডুমুরিয়া খুলনা::নোট বই নিষিদ্ধকরণ আইন বাতিল, সৃজনশীল অনুশীলনমূলক বই জব্দ, হয়রানি ও জেল-জরিমানার প্রতিবাদে খুলনা জেলা পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির প থেকে সিটি মেয়র, স্থানীয় সংসদ সদস্য, জেলা প্রশাসক এবং খুলনা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রী’র সভাপতির কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে এ স্মরকলিপি দেয়া হয়। এদিকে, খুলনা মহানগর ও জেলার নয়টি উপজেলার ৩শ’ দোকানে দ্বিতীয় দিনের মত অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট অব্যাহত রয়েছে।
জেলা পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির প থেকে সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু, জেলা প্রশাসক মেজবাহ উদ্দিন এবং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রী’র সভাপতি কাজি আমিনুল হকের কাছে সমিতির নেতৃবৃন্দ স্মারকলিপি প্রদান করেন।
স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, বর্তমান সৃজনশীল শিা ব্যবস্থায় নোট-গাইডের কোন প্রয়োজন না থাকায় নোট বই নিষিদ্ধকরণ আইনটি অকার্যকর হয়ে গেছে। তাই এ আইনটি প্রত্যাহার করতে হবে। একই সাথে দেশের বৃহত্তর স্বার্থে পুস্তক ব্যবসায়ীদের হয়রাণী না করে ব্যবসার উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টিকরণ এবং এ পেশাকে সম্মানজনক পেশায় প্রতিষ্ঠিত করতে প্রয়োজনীয় পদপে গ্রহন করতে হবে।
স্মারকলিপি প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি খুলনা জেলা শাখার সিনিয়র সহ-সভাপতি মোল্লা মোক্তার আলী, কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচালক মোঃ আলমগীর, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মজিদ তালুকদার, রবিউল আলম, মিজানুর রহমান, বোরহান উদ্দিন লাভলু, রতন নাথ, মফিজুল ইসলাম সরকার, মোঃ শাজাহান, গোপাল দে, শহীদুল ইসলাম প্রমূখ।
এদিকে, গতকাল জেলা ম্যাজিষ্ট্রেটের আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত নূর লাইব্রেরীর কর্মচারি শওকত হোসেনের জামিন আবেদন করা হয়। কিন্তু আদালত শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করেন।
জাহিদুর রহমান বিপ্লব,ডুমুরিয়া, খুলনা::আগামী ২৪শে জানুয়ারী জননেত্রী শেখ হাসিনার খুলনায় আগমন উপলক্ষে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ডুমুরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে এক বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও স্থানীয় সংসদ নারায়ন চন্দ্র চন্দের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন শেখ হেলাল এমপি। বিশেষ অতিথি ছিলেন খুলনা জেলা আওয়ামীগের সভাপতি ও খুলনা জেলা পরিষদের প্রশাসক শেখ হারুন অর রশিদ, বাগেরহাট জেলা পরিষদ প্রশাসক শেখ কামরুজ্জামান টুকু, জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সভানের্তৃী নূর আফরোজ এমপি, জেলা আওয়মীলীগের সাধারন সম্পাদক মোস্তফা রশিদী সুজা। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক উপজেলা চেয়ারম্যান গাজী আ: হাদী। অধ্য নূর উদ্দিন আল মাসুদ, মোস্তফা কামাল খোকন, শাহনেওয়াজ হোসেন, সুলতান আহম্মেদ, ফরহাদ হোসেন, সরদার আবু ছালেহ, আবু সাইদ সরদার, শেখ রবিউল ইসলাম, কাজী ইমদাদুল হক, চেয়ারম্যান সরদার আ: গনি, হযরত আলী, শেখ হামিদুর রহমান, হেফজুর রহমান, হাবিবুর রহমান, খান নজরুল ইসলাম, তহমিনা বেগম, আসফার হোসেন প্রমুখ। সভায় আগামী ২৪ তারিখ জননেত্রী শেখ হসিনার খুলনার জন সভাকে সফল করার লক্ষে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
জাহিদুর রহমান বিপ্লব, ডুমুরিয়া, খুলনা:: নারীর প্রতি সহিংসতা ও সমতা সৃষ্টির লক্ষে খুলনা তথ্য অফিসের আয়োজনে ডুমুরিয়ায় তিনদিন ব্যাপী মেলা সমাপনী অনুষ্ঠান গতকাল বৃহস্পতিবার নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে। বিকেলে আলোচনা সভা ও পুরুস্কার বিতরন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। খুলনা তথ্য অফিসের উপ পরিচালক জিন্নাত আরা আহম্মেদের সভাপতিত্বে অলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনার এ ডি সি ড. আব্দুল হাকিম। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুল হাসান, সহকারী জেলা প্রথমিক শিা অফিসার শেখ অহিদুল আলম, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সুরাইয়া সিদ্দিকা প্রমুখ। সভা শেষে ব্রাক সাংস্কিৃতিক দল নাটক ও গান পরিবেশন করেন।
এম সিরাজ::ডুমুরিয়া, খুলনা: ডুমুরিয়ার সাহস, গুটুদিয়া ও খর্ণিয়া ইট ভাটায় অবৈধভাবে কাঠ পোড়ানোর দায়ে গতকাল বৃহস্পতিবার ভ্রাম্যমান আদালত ৪জনকে ১মাসের সাশ্রম করাদন্ড প্রদান করেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানাযায়, গতকাল দুপুরে খুলনার নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মেহেদী হাসান রনি’র নেতৃত্বে উপজেলার সাহস, গুটুদিয়া ও খর্ণিয়া এলাকার অবৈধ ভাবে ইটভাটায় কাঠ পোড়ানোর অভিযোগে মোবাইল কোর্ট বসিয়ে ইট ভাটা কর্মচারী সাতীরা জেলার পাটকেলঘাটা থানার মাহামুদপুর গ্রামের নওয়াব আলী মোল্যার ছেলে হায়দার আলী মোল্যা (৩৫), ডুমুরিয়ার রুদাঘরা গ্রামের সন্তোষ মন্ডলের ছেলে গুরুচাঁদ মন্ডল (৩২), পঞ্চু গ্রামের অরবিন্দু মন্ডলের ছেলে যতীন্দ্র মন্ডল (৩৬) ও খর্নিয়া গ্রামের মৃত আব্দুল হামিদ শেখের ছেলে জিয়াউর রহমান শেখ (৩০) কে ১৯৮৯ সালের (৮) ধারা মতে ভ্রাম্যমান আদালতে ১ মাসের সাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানাযায়, গতকাল দুপুরে খুলনার নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মেহেদী হাসান রনি’র নেতৃত্বে উপজেলার সাহস, গুটুদিয়া ও খর্ণিয়া এলাকার অবৈধ ভাবে ইটভাটায় কাঠ পোড়ানোর অভিযোগে মোবাইল কোর্ট বসিয়ে ইট ভাটা কর্মচারী সাতীরা জেলার পাটকেলঘাটা থানার মাহামুদপুর গ্রামের নওয়াব আলী মোল্যার ছেলে হায়দার আলী মোল্যা (৩৫), ডুমুরিয়ার রুদাঘরা গ্রামের সন্তোষ মন্ডলের ছেলে গুরুচাঁদ মন্ডল (৩২), পঞ্চু গ্রামের অরবিন্দু মন্ডলের ছেলে যতীন্দ্র মন্ডল (৩৬) ও খর্নিয়া গ্রামের মৃত আব্দুল হামিদ শেখের ছেলে জিয়াউর রহমান শেখ (৩০) কে ১৯৮৯ সালের (৮) ধারা মতে ভ্রাম্যমান আদালতে ১ মাসের সাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেছে।
মো: শেখ নাছিম, ডুমুরিয়া খুলনা ::গতকাল বৃহস্পতিবার ডুমুরিয়ার দক্ষিন চিংড়া তরুন সংঘ কাবের উদ্যোগে ১৬ দলীয় এক ব্যাড মিন্টন খেলার আয়োজন করা হয়। খেলা উদ্ধোধন করেন জাহিদ হাসান জিয়া। সভাপতিত্ব করেন আহম্মেদ আলী ফকির। উক্ত খেলায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন শেখ মতিয়ার রহমান বাচ্চু। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শেখ আ: কাদের, আ: রশিদ, মোনতাজ হোসেন জোয়াদ্দার, গফফার শেখ, শেখ ফরিদুল ইসলাম, ইছহাত বিশ্বাস, শুশীল বিশ্বাস, হাদিউজ্জামান মুক্তা, হাফিজুর বাগাতী, মোজাফ্ফার শেখ, শেখ ফরহাদ প্রমুখ। উক্ত খেলায় বিজয়ী বান্দা দল, রানার্স আপ ডুমুরিয়া দল। উক্ত খেলায় সেরা খেলোয়ার হিসাবে পুরুস্কার পান ডুমুরিয়া দলের জয়নাল ও বান্দা দলের তনু। বিজয়ী দলের হাতে পুরুস্কার তুলে দেন শেখ মতিয়ার রহমান বাচ্চু। সার্বিক সহযোগীতায় ছিলেন মো: হাদিউল মোল্যা ও মুরাদ।
শেখ মাহতাব হোসেন ডুমুরিয়া, খুলনা:: ডুমুরিয়ায় গ্রামীন খেলাধুলা ডুমুরিয়া হাই স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। বুধবার দিন ব্যাপী ডুমুরিয়া সদর ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে ডুমুরিয়া হাইস্কুল মাঠে খেলা ধুলা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যারন মোল্যা মোশাররফ হোসেন মফিজ, প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: কামরুল হাসান, বিশেষ অতিথি ছিলেন ডুমুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এম মসিউর রহমান, বক্তব্য দেন অত্র স্কুলের প্রধান শিক মো: আইয়ুব হোসাইন, আ’লীগ নেতা শাহনেওয়াজ হোসেন জোয়াদ্দার, ডুমুরিয়া প্রেস কাবের সাধারন সম্পাদক শেখ মাহতাব হোসেন, খান ইসমাইল হোসেন, ইউপি সদস্য আর্জিনা বেগম, রিজু আহম্মেদ, খেলাধুললা অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ফরহাদ হোসেন জোয়াদ্দার, ও মোল্যা আবুল কালাম।
জাহিদুর রহমান বিপ্লব ডুমুরিয়া(খুলনা)ডুমুরিয়ায় গতকাল বুধবার দুপুরে খুলনা-সাতীরা মহাসড়কের মাঝের ভেড়ী নামকস্থনে মটর সাইকেল দূর্ঘটনায় অধ্যাঃ আব্দুর রাজ্জাক (৪৫)নামের বকে ব্যক্তি নিহত ও মটর সাইকেল চালক আহত হয়েছে। পুলিশসূত্রে জানাগেছে সাতক্ষীরার তালা মহিলা কলেজের জনপ্রিয় ইংরেজী শিক আব্দুর রাজ্জাক (৪৬)ও একই কলেজ রসায়ন বিভাগের চিত্তরঞ্জন সেন (৪৭) গতকাল দুপুরে কলেজ শেষে মটর সাইকেল যোগে খুলনা বাসায় উদ্দেশ্যে রওনা দেয় । বেলা ২.৩০মিনিটে উপজেলার গুটুদিয়ার মাঝের ভেড়ী নামকস্থানে পৌঁছালে মটর সাইকেল চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পার্শ্ববর্তী গাছের সাথে ধাক্কা খায়( যার নং খুলনা-মোট্রো-ল-১১-১০১১) । মটর সাইকেল পিছনে বসে থাকা আব্দুর রাজ্জাক গাছের সাথে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে গুরুত্ব জখম হয়। এলাকাবাসী তাকে উদ্ধার ডুমুরিয়া হাসপাতালে নেওয়ার পথে সে মারা যায়। ্অপর আহত শিক চিত্তরঞ্জন সেন কে ডুমুরিয়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। নিহত আব্দুর রাজ্জাক তালা উপজেলার বারুইহাটী গ্রামের মৃত আব্দুল মালেক মোড়লের পুত্র। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মোটর সাইকেলটি উদ্ধার করেছে।