জাহদিুর রহমান বপ্লিব ডুমুরিয়া(খুলনা) খুলনার ডুমুরিয়ায় ঘের ব্যাবসায়ী মাহবুর রহমান হত্যা রহস্য উদঘাটন। হত্যার সাথে জড়িত সন্দেহে মিন্টু রহমান (২৯) নামের এক যুবকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ সুত্র জানান খুলনার বয়রা এলাকার নিহত ঘের ব্যবসায়ী মাহবুবুর রহমানের(৩৫) হত্যার ৪০দিন পর ডুমুরিয়া থানা পুলিশ যশোর জেলার ঝিকরগাছা থানার ছুটিপুর এলাকা থেকে হত্যাকারী সন্দেহে মিন্টু রহমান কে(২৯) গত বুধবার ভোরে আটক করে। নিহত মাহবুবুর রহমান খুলনা শহরের বয়রা এলাকার বাসিন্দা। সে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের একজন অস্থায়ী কর্মচারী ছিলেন। মৃত্যুর আগে সে ডুমুরিয়া থানার হাসান খালী কাটা খাল পাড় নামক স্থানে নিজের জমিতে চিংড়ী ঘের বানিয়ে ব্যবসা করত। তার ঘের কর্মচারী হিসাবে খোকন কে(৩৫) নিয়ে প্রায় ঘেরে থাকত। গত ৩০ নভেম্বর নিজ ঘের বাসায় খুন হন। দু দিন খোজা না পাওয়ার পর মা মজিরন বেগম(৬০) ঘেরে এসে তার লাশ সনাক্ত করে। নিহতের স্ত্রী নুপুর বেগম (২৭) বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের নামে ডুমুরিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে।
মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা ও সি (তদন্ত) তাজুল ইসলাম জানান নিহত ঘের ব্যবসাায়ী নিয়মিত মাদক সেবন করত। ঘের কর্মচারী খোকনের মাধ্যমে যশোর ঝিকরগাছার গঙ্গানন্দপুর এলাকার মাদক ব্যবসায়ী মিন্টু রহমানের সাথে তার পরিচয় হয়। সেই সুত্র ধরে মাহবুব হত্যার আগে ঝিকর গাছায় যায়। সেখান খেকে মাহবুব ও মিন্টু একসাথে খুলনায় ফিরে আসে। ৩০নভেম্বর রাতে মিন্টু ও মাহবুব খুলনায় এসে মাহবুব বাড়ি না গিয়ে ঘেরে যায়। দু জনে ঘেরের বাসায় বসে হেরোইন সেবন করে । এ সময় মাহবুবের কাছে মটর সাইকেল ক্রয়ের জন্য মোটা টাকা ঘেরে গচ্ছিত ছিল। রাত আনুমানিক ১২টার দিকে ঘুম অবস্থায় মাহবুবকে এলোপাতাড়ি ভাবে দাঁ দিয়ে কুপিয়ে মিন্টু হত্যা করে। ওই রাতে ঘেরের লাইট নিয়ে পায়ে হেটে গোল চত্বরে এলাকায় আসে। সেখান থেকে রিকসা যোগে ট্রেন ষ্টেশনে যায়। এবং ট্রেনে করে যশোরের উদ্যেশ্যে রওয়ানা হয়। হত্যার রহস্য উদঘাটনে পুলিশ ঘের কর্মচারী খোকন কে সন্দেহ করে। তাকে আটক করে তদন্ত
কাজ শুরু করে পরে পুলিশ খোকনের এক ভাই জাহাঙ্গিরকে ঝিকর গাছা এলাকা থেকে আটক করে ব্যপক জিজ্ঞাসাবাদ করে তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী ওই মিন্টুকে ছুটিপুর এলাকা থেকে গ্রেফতার করে ডুমুরিয়া থানায় নিয়ে আসে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সে হত্যার কথা স্বীকার করে। আটক মিন্টু রহমান ২০০৭ সালে তার নিজ এলাকা ছুটি পুরে খোকন নামে মাদকাসক্ত যুবককে হত্যা করে। ওই মামলায় ৩ বছর কারাগারে ছিল । সম্প্রতি জামিনে মুক্তি পায়।
পুলিশের তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী নিহতের ব্যবহৃত টর্চ লাইট, মোবাইল ফোন, ও একটি চাদর হত্যাকারী মিন্টুর কাছে থেকে উদ্ধার করে। থানা হাজতে আটক মিন্টু রহমান গতকাল বুধবার দুপুরে ভাত খেতে খেতে সাংবাদিকদের বলেন দীর্ঘ দিন ধরে আমি এলাকায় মাদক ব্যবসা ও মাদক সেবন করে থাকি। স্থানীয় বাজারে একটি সেলুনো দোকানে সে কাজ করে। নিহত মাহবুবুর রহমানের সাথে পরিচয় সুত্রে বন্ধুত্ব হয়। তার পর থেকে আমার এলাকা থেকে মাহবুব হেরোইন নিয়ে আসত। আমি তার কাছে হেরোইন বিক্রির পাওনা টাকা পেতাম। সেই টাকা চাইলে সে টাকা দিয়ে আমাকে পুলিশে ধরিয়ে দেয়ার ভয় দেখালে আমি তাকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যাই।
পুলিশ সুত্র জানান খুলনার বয়রা এলাকার নিহত ঘের ব্যবসায়ী মাহবুবুর রহমানের(৩৫) হত্যার ৪০দিন পর ডুমুরিয়া থানা পুলিশ যশোর জেলার ঝিকরগাছা থানার ছুটিপুর এলাকা থেকে হত্যাকারী সন্দেহে মিন্টু রহমান কে(২৯) গত বুধবার ভোরে আটক করে। নিহত মাহবুবুর রহমান খুলনা শহরের বয়রা এলাকার বাসিন্দা। সে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের একজন অস্থায়ী কর্মচারী ছিলেন। মৃত্যুর আগে সে ডুমুরিয়া থানার হাসান খালী কাটা খাল পাড় নামক স্থানে নিজের জমিতে চিংড়ী ঘের বানিয়ে ব্যবসা করত। তার ঘের কর্মচারী হিসাবে খোকন কে(৩৫) নিয়ে প্রায় ঘেরে থাকত। গত ৩০ নভেম্বর নিজ ঘের বাসায় খুন হন। দু দিন খোজা না পাওয়ার পর মা মজিরন বেগম(৬০) ঘেরে এসে তার লাশ সনাক্ত করে। নিহতের স্ত্রী নুপুর বেগম (২৭) বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের নামে ডুমুরিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে।
মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা ও সি (তদন্ত) তাজুল ইসলাম জানান নিহত ঘের ব্যবসাায়ী নিয়মিত মাদক সেবন করত। ঘের কর্মচারী খোকনের মাধ্যমে যশোর ঝিকরগাছার গঙ্গানন্দপুর এলাকার মাদক ব্যবসায়ী মিন্টু রহমানের সাথে তার পরিচয় হয়। সেই সুত্র ধরে মাহবুব হত্যার আগে ঝিকর গাছায় যায়। সেখান খেকে মাহবুব ও মিন্টু একসাথে খুলনায় ফিরে আসে। ৩০নভেম্বর রাতে মিন্টু ও মাহবুব খুলনায় এসে মাহবুব বাড়ি না গিয়ে ঘেরে যায়। দু জনে ঘেরের বাসায় বসে হেরোইন সেবন করে । এ সময় মাহবুবের কাছে মটর সাইকেল ক্রয়ের জন্য মোটা টাকা ঘেরে গচ্ছিত ছিল। রাত আনুমানিক ১২টার দিকে ঘুম অবস্থায় মাহবুবকে এলোপাতাড়ি ভাবে দাঁ দিয়ে কুপিয়ে মিন্টু হত্যা করে। ওই রাতে ঘেরের লাইট নিয়ে পায়ে হেটে গোল চত্বরে এলাকায় আসে। সেখান থেকে রিকসা যোগে ট্রেন ষ্টেশনে যায়। এবং ট্রেনে করে যশোরের উদ্যেশ্যে রওয়ানা হয়। হত্যার রহস্য উদঘাটনে পুলিশ ঘের কর্মচারী খোকন কে সন্দেহ করে। তাকে আটক করে তদন্ত
কাজ শুরু করে পরে পুলিশ খোকনের এক ভাই জাহাঙ্গিরকে ঝিকর গাছা এলাকা থেকে আটক করে ব্যপক জিজ্ঞাসাবাদ করে তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী ওই মিন্টুকে ছুটিপুর এলাকা থেকে গ্রেফতার করে ডুমুরিয়া থানায় নিয়ে আসে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সে হত্যার কথা স্বীকার করে। আটক মিন্টু রহমান ২০০৭ সালে তার নিজ এলাকা ছুটি পুরে খোকন নামে মাদকাসক্ত যুবককে হত্যা করে। ওই মামলায় ৩ বছর কারাগারে ছিল । সম্প্রতি জামিনে মুক্তি পায়।
পুলিশের তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী নিহতের ব্যবহৃত টর্চ লাইট, মোবাইল ফোন, ও একটি চাদর হত্যাকারী মিন্টুর কাছে থেকে উদ্ধার করে। থানা হাজতে আটক মিন্টু রহমান গতকাল বুধবার দুপুরে ভাত খেতে খেতে সাংবাদিকদের বলেন দীর্ঘ দিন ধরে আমি এলাকায় মাদক ব্যবসা ও মাদক সেবন করে থাকি। স্থানীয় বাজারে একটি সেলুনো দোকানে সে কাজ করে। নিহত মাহবুবুর রহমানের সাথে পরিচয় সুত্রে বন্ধুত্ব হয়। তার পর থেকে আমার এলাকা থেকে মাহবুব হেরোইন নিয়ে আসত। আমি তার কাছে হেরোইন বিক্রির পাওনা টাকা পেতাম। সেই টাকা চাইলে সে টাকা দিয়ে আমাকে পুলিশে ধরিয়ে দেয়ার ভয় দেখালে আমি তাকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যাই।

0 মন্তব্য(গুলি)