পারিবারিক সুত্র জানান প্রতিদিনের ন্যায় সকালে স্কুলে না যেতে বায়না ধরলে শিশু কাশেমের মা তাকে স্কুলে যাওয়ার জন্য বকুনি দেয়। এক পর্যায় সে বাড়ির সকলের অজান্তে ঘরে থাকা কীটনাশক পান করে অসুস্থ হয়ে পড়ে। কীট নাশকের যন্ত্রনায় ছটফট করতে থাকলে পরিবারের লোকজন তাকে দ্রুত ডুমুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ইউনুচ আলী জানান পাকস্থলি থেকে কীটনাশক বের করার জন্য হাসপাতালে কোন শিশু ওয়াশ টিউব না থাকায় তাকে পানি খাইয়ে বমি করানো হয় এবং চিকিৎসা দেয়া হয়। এক পর্যায়ে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। প্রতি মধ্যেই তার মৃত্যু ঘটে। সে উপজেলার মলমলিয়া গ্রামের তফেল গাজীর ছেলে। ুতার এ করুন মৃত্যুতে পরিবার ও এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

0 মন্তব্য(গুলি)